ফরহাদ মজহার
Wednesday 12 August 15

পাশ্চাত্যে চিন্তা অর্থাৎ দর্শনের বিকাশ একই সঙ্গে খ্রিস্ট ধর্মের পর্যালোচনার মধ্য দিয়ে ঘটেছে। সেই দিক থেকে ইউরোপীয় চিন্তা ও সভ্যতা আদতে খ্রিস্টিয় – যদিও গ্রিক দর্শনের আশ্রয়ে তার রূপ ও গড়নের সুস্পষ্ট বৈশিষ্ট্যও দৃশ্যমান। এতে অবশ্য অবাক হবার কিছু নাই। নানান মাত্রা, ধারা ও উপধারা আছে বটে তবে আধুনিক পাশ্চাত্য চিন্তা ও সভ্যতাকে প্রটেস্টান্ট চিন্তা ও সভ্যতারই সেকুলার রূপ বলা যায়। সাধারণভাবে এটাও লক্ষ্যণীয় যে ধর্ম ও দর্শনের যে স্পষ্ট বিভাজন আমরা পাশ্চাত্যে দেখি পাশ্চাত্যের বাইরে ইসলাম কিম্বা অন্যান্য অ-খ্রিস্টিয় বা অ-ইউরোপীয় সমাজে তা দেখা যায় না। এই পার্থক্য গড়ে ওঠার ঐতিহাসিক কারণ আছে, সেটা সমাজতত্ত্ব ও ইতিহাসের বিষয়। তবে দর্শন এই বিভাজনে

Read more... View: 10033 Leave comments(0)


ফরহাদ মজহার
Wednesday 12 August 15

বাংলাদেশে ধর্ম সম্পর্কে আমাদের প্রধান অনুমান হচ্ছে ধর্ম-বিশ্বাস কিম্বা ধর্মচর্চা কোন চিন্তা নয়। এসবের মধ্যে চিন্তা বলে কিছু নাই। কোন দিক থেকেই ধর্মের মধ্যে 'চিন্তা' নামক কোন পদার্থ আছে এটা আমরা বিশ্বাস করি না। ধর্মে চিন্তা থাকবার কথা না। ধর্ম-বিশ্বাস কিম্বা ধর্মচর্চা চিন্তা প্রক্রিয়ার বাইরের একটা ব্যাপার, বিশ্বাস মাত্র ।  বিশ্বাস আর চিন্তা পরস্পর বিরোধী ব্যাপার, আর বিশ্বাস তো আর কোন ভাবেই চিন্তা হতে পারে না --  --  প্রায় প্রত্যেকের মধ্যেই এই বদ্ধমূল ধারণাই প্রকট। যাঁরা ধর্ম নিরপেক্ষ কিম্বা ধর্ম মানেন না কিম্বা ধর্মকে ব্যক্তিগত ব্যাপার মনে করেন এই অনুমান শুধু তাঁদের মধ্যে রয়েছে তা নয়। ধর্মে বিশ্বাসী এবং আন্তরিক ভাবে যাঁরা ধর্

Read more... View: 10738 Leave comments(0)


ফরহাদ মজহার
Wednesday 12 August 15

খেয়ে না খেয়ে ধর্ম-বিরোধিতার ধারার পেছনে আসলে আধুনিক কালের একটি সস্তা অনুমান প্রকট ভাবে কাজ করে। শুরুতে তা কিছুটা উল্লেখ করেছি। বাংলাদেশে আমরা এরই প্রাবল্য লক্ষ করি। সেটা হোল, ধর্মের মধ্যে কোন চিন্তা নাই। ধর্ম, ধর্মভাব বা ধর্মচিন্তা বুঝি চিন্তাহীনতার নামান্তর। তাহলে চিন্তা করার অর্থ হচ্ছে চিন্তাহীনতা থেকে মুক্ত হওয়া। যেহেতু ধর্ম মানেই চিন্তাহীনতা তাই চিন্তাহীনতা থেকে মুক্ত হওয়ার পথ হচ্ছে ধর্মকে চিন্তার জগত থেকে বাদ দেওয়া, ধর্মের বিরোধী হওয়া। যদি ধর্মকে চিন্তাশূন্য গণ্য করা হয় তাহলে এই ধরনের সিদ্ধান্তই স্বাভাবিক ও যুক্তিসঙ্গত মনে হয়। ‘মুক্তচিন্তা’র অর্থ হয়ে ওঠে ধর্ম থেকে দূরে থাকা, ধর্মহীন হওয়া, ধর্মকে সমাজ ও রাজনীতি থেকে নির্ব

Read more... View: 7100 Leave comments(0)


ফরহাদ মজহার
Tuesday 18 August 15

আলোচনা করছি ধর্ম আর চিন্তার সম্পর্ক সম্বন্ধে আমাদের একটি নির্বিচার অনুমান নিয়ে। সেটা হোল, ধর্ম ও চিন্তা আলাদা ব্যাপার। এই অনুমান নিয়েই আমরা সাধারণত চলি। এই অনুমানই ধর্ম কিম্বা চিন্তা উভয়ের প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গী ও চর্চার চরিত্র আগাম নির্ধারণ করে দেয়। দাবি করে, একটি বিশ্বাসের জগত আর অপরটি যুক্তিবুদ্ধির; আর, চিন্তার জগত একান্তই যুক্তিবুদ্ধির, সেখানে বিশ্বাসের স্থান নাই। বিশ্বাসের জগত যুক্তিবুদ্ধি বা চিন্তার ক্ষেত্র থেকে আলাদা। ধর্ম ভাবনার মধ্যে চিন্তা নামক কোন পদার্থ নাই, তাই ধর্ম নিয়ে চিন্তা কিম্বা পর্যালোচনারও কিছু নাই। এই অনুমানটিকেই আমরা শুরুতে নাকচ করছি কারণ ধর্মের বিরুদ্ধে অবিশ্বাসীদের দৃষ্টিভঙ্গীর এটা গোড়ার জায়গা। অবিশ্বাসীদের অভিযো

Read more... View: 10503 Leave comments(0)


ফরহাদ মজহার
Friday 28 August 15

আমাদের আলোচনার জন্য লুদভিগ ফয়েরবাখ (১৮০৪ - ১৮৭২) গুরুত্বপূর্ণ। প্রধান কারন, ধর্মের বিষয় আর দর্শনের বিষয় একই, হেগেলের এই দাবির পরিপ্রেক্ষিতে হেগেলের বিরুদ্ধে ফয়েরবাখের নালিশের জায়গাগুলো আমাদের বোঝা দরকার। হেগেলের এই দাবির ওপর দাঁড়িয়েই আমরা আমাদের আলোচনা শুরু করেছি। এখনও অবধি সেখানে দাঁড়িয়েই আমরা ধর্ম-পর্যালোচনার অর্থ বোঝার চেষ্টা করছি। সেই দিক থেকে ধর্মের বিরুদ্ধে ফয়েরবাখের আপত্তির চরিত্র এবং ‘ফয়েরবাখীয় নাস্তিকতা’র বৈশিষ্ট্য বোঝা আমাদের আলোচনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

বাংলাদেশে ‘মুক্তবুদ্ধি’, ‘মুক্তচিন্তা&rs

Read more... View: 10071 Leave comments(0)


ফরহাদ মজহার
Friday 04 September 15

আমরা মার্কস সম্পর্কে বাংলাদেশে যতোটা জানি লুদভিগ ফয়েরবাখ (১৮০৪ – ১৮৭২) সম্পর্কে তুলনায় কিছুই জানি না বলা যায়। মার্কস (এবং এঙ্গেলস) তরুণ বয়সে যার দ্বারা সরাসরি প্রভাবিত হয়েছিলেন তিনিই এই ফয়েরবাখ। মার্কসের কপালে নাস্তিকতার যে খেতাব জুটেছিল, তরুণ বয়সে ফয়েরবাখের প্রভাব প্রধান একটা কারণ।

মার্কসের ওপর ফয়েরবাখের প্রভাবের প্রথম ছাপ পড়ে ১৮৪৫ সালে ‘জর্মন ভাবাদর্শ’ বইটিতে। এই বইটি মার্কস এবং এঙ্গেলস দুজনেই লিখেছিলেন, তবে বইটির প্রায় সর্বত্রই মার্কসের ছাপ খুবই স্পষ্ট। আঠারোশ পঁয়তাল্লিশ সালের শেষের দিকে দুই বন্ধু বইটি লেখা শেষ করেন। এই বইটি লেখার পাশাপাশি কার্ল মার্কস ফয়েরবাখ সম্পর্কে তাঁর নিজের ধারণা স্পষ্ট করবার জন্য ‘ফ

Read more... View: 10128 Leave comments(0)


ফরহাদ মজহার
Monday 05 October 15

হেগেলের দর্শনের পর্যালোচনা করতে গিয়ে লুদভিগ ফয়েরবাখ তাঁর একটি লেখায় জর্মান ভাবাদর্শের সঙ্গে প্রাচ্য চিন্তার ফারাক বা বৈপরীত্যের উল্লেখ করে শুরু করেছেন (দেখুন Towards A Critique of Hegel’s Philosophy)। ফয়েরবাখ শুরু করছেন এভাবে যে জার্মান ভাবাদর্শীরা হজরত সোলায়মানের প্রজ্ঞার বিপরীতে দাঁড়িয়ে আছেন। কোন অর্থে?

হজরত সোলায়মানের প্রজ্ঞার গল্প কমবেশী আমাদের সকলেরই জানা। দুই মহিলা একই সন্তানের মা হিসাবে নিজেদের দাবি করছে। কেউই তার মীমাংসা করতে পারছেন না। এই বিরোধের মীমাংসার জন্য তারা হজরত সোলায়মানের দরবারে হাজির। তারা তাদের নিজ নিজ দাবির পক্ষে জোরালো দাবি হাজির করলো। খুব গোলমেলে মামলা। সাক্ষীসাবুদ কিম্বা আদালতের বিচার প্রক্রিয়ার দ্বার

Read more... View: 6372 Leave comments(0)


ফরহাদ মজহার
Tuesday 06 October 15

ফয়েরবাখ সম্পর্কে তরুণ কার্ল মার্কসের মুল্যায়নের মূল ভারকেন্দ্র হচ্ছে ফয়েরবাখের হেগেল পর্যালোচনা। বিশেষত ফয়েরবাখ যেভাবে হেগেলের ডায়ালেক্টিস বা তথাকথিত দ্বান্দিক চিন্তার পর্যালোচনা করেছেন। তরুন মার্কস ফয়েরবাখের এই দিকটাকেই সবচেয়ে দুর্দান্ত গণ্য করেছিলেন। ফয়েরবাখের বিশেষ প্রশংসাও এই জন্যই। মার্কস বলছেন, “ ফয়েরবাখই একমাত্র মানুষ হেগেলের দ্বান্দ্বিক চিন্তা পদ্ধতির (ডায়ালেকটিকস) প্রতি যাঁর খুব সিরিয়াস আর পর্যালোচনামূলক দৃষ্টিভঙ্গী ছিল এবং যিনি এই ক্ষেত্রে মৌলিক আবিষ্কার করেছেন। তিনিই আসলে দর্শনের সামগ্রিক অগ্রগতির দিক থেকে সত্যিকারের বিজয়ী বীর। অন্যদের (হেগেল) বিরোধিতার তুলনায় দর্শনে তাঁর অর্জনের পরিধি এবং নিজের বক্তব্য কোন ভান ছাড়া পেশ

Read more... View: 7140 Leave comments(0)


ফরহাদ মজহার
Tuesday 06 October 15

‘ধর্মের পর্যালোচনা’ সকল পর্যালোচনার পূর্বশর্ত, ভিত্তি বা আরম্ভ -- তরুণ মার্কসের তরফ থেকে আসা এই প্রকার বহুল প্রচারিত ভাবনার দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে আমরা লিখছি। এরপর মার্কস বলেছিলেন, জার্মানিতে ধর্মের পর্যালোচনা মোটামুটি শেষ হয়েছে। তাই তিনি ধর্ম ও দর্শনের বিষয় থেকে নিষ্ক্রান্ত হয়ে মনোযোগ দিলেন অর্থশাস্ত্রে। তথাকথিত ‘আধুনিকতা’ ও ‘প্রগতিশীলতা’র যুগে এটা রীতিমতো বিশ্বাস হিসাবেই বদ্ধমূল হয়ে গিয়েছিল যে ধর্মের যুগ শেষ। গড ইজ ডেড। ঈশ্বর ইন্তেকাল করেছেন। রিলিজিয়ন বা ধর্মের জগত আমরা পশ্চাতে ফেলে এসেছি। রিলিজিয়ন বা ধর্ম আর ফিরে আসবে না। আধুনিকতার বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে রিলিজিয়ন বা ধর্মেরও অবলুপ্তি ঘটবে।

কিন্তু

Read more... View: 5203 Leave comments(0)


ফরহাদ মজহার
Monday 12 October 15

ফয়েরবাখের সঙ্গে তরুণ মার্কস তার হিসাবনিকাশ চুকিয়ে দিতে গিয়ে ১৮৪৫ সালের বসন্তকালে ব্রাসেলসে তাঁর নিজের বোঝাবুঝির জন্য নোট খাতায় বেশ কিছু খসড়া মন্তব্যমূলক বাক্য টুকটাক লিখে রেখেছিলেন। লুদভিগ ফয়েরবাখ সম্পর্কে এঙ্গেলস তাঁর নিজের বই ‘লুদবভিগ ফয়েরবাখ ও চিরায়ত জার্মান দর্শনের অবসান’ ১৮৮৮ সালে প্রকাশের সময় মার্কসের টোকা মন্তব্যগুলোর এবং তাঁর বইয়ের সঙ্গে পরিশিষ্ট হিসাবে ছাপান।। শিরোনাম দেন ‘ফয়েরবাখ সংক্রান্ত থিসিস’, যার ইংরেজি অনুবাদ প্রকাশিত হয় ১৯৩৮ সালে।

ফয়েরবাখ কিভাবে খ্রিস্ট ধর্মের পর্যালোচনা করেছেন আমরা সে সম্পর্কে আগে কিছু ধারনা দিয়েছি। সেই থিসিসগুলোর আলোকে মার্কস কিভাবে ফয়েরবাখের পর্যালোচনা করেছেন তা নি

Read more... View: 6880 Leave comments(0)



ব্যাক্তি বন্ধুত্ব ও সাহিত্য


ব্যাক্তি বন্ধুত্ব ও সাহিত্য প্রথম প্রকাশ। এছাড়াও আরো দুটি কবিতার বই নতুন করে সংস্করণ করা হয়েছে। (১) অসময়ের নোট বই। (২) কবিতার বোনের সঙ্গে আবার। সাহিত্য ও কবিতা পাঠক প্রেমিকদের ধন্যবাদ।

বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রকাশক ফরহাদ মজহারের বই প্রকাশ করেছেন। আগ্রহী পাঠকদের সুবিধার জন্য এখানে কয়েকটি বইয়ের পরিচিতি দেওয়া হোল।


রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের সহযোগী গণমাধ্যম নিপাত যাক


সম্প্রতি ফরহাদ মজহারের বক্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে বিকৃতি ঘটিয়ে ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের ক্যাডার একটি ক্ষুদ্র সাংবাদিক গোষ্ঠি মিথ্যা অপপ্রচার শুরু করে ও থানায় জিডি দায়ের করে।  বাক, ব্যক্তি ও চিন্তার স্বাধীনতাসহ মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের জন্য ফরহাদ মজহারের নিরাপোষ লড়াই কারোরই অজানা নয়। সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে মামলা দিয়ে গ্রেফতার করে ফরহাদ মজহারকে রাষ্ট্রীয় ভাবে দমন, পীড়ন ও নির্যাতনের জন্য এই গোষ্ঠি তাদের সকল শক্তি নির্লজ্জ ভাবে নিয়োগ করেছে। এর মধ্য দিয়ে এদের সন্ত্রাস, সহিংসতা ও জিঘাংসার যে-চেহারা ফুটে উঠেছে তা বাংলাদেশের গণমাধ্যমের জন্য চিরকাল কলংক হয়ে থাকবে।

এর প্রতিবাদে বাংলাদেশের বুদ্ধিজীবী, কবি, সাহিত্যিক,  সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক কর্মী, আইনজীবী, রাজনৈতিক কর্মীসহ সকল স্তরের পেশার মানুষ এক্ত্রিত হয়ে 'আক্রান্ত গণমাধ্যম ও সংকটের আবর্তে দেশ' শিরোনামে একটি গোলটেবিলে একত্রিত হয়। তাঁরা সাংবাদিকতার নামে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস ও সহিংসতার নিন্দা জানান। এখানে সেই প্রতিবাদ সভার কিছু ছবি ও উপস্থিত নাগরিকদের বক্তব্য হাজির করা হচ্ছে। এ সভার মূল লক্ষ ছিল মত প্রকাশের অধিকার রক্ষা করা এবং চিন্তার স্বাধীনতার পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হওয়া। 

সংবাদ-এলবামে প্রবেশের জন্য ওপরের ছবির ওপর ক্লিক করুন; বক্তব্যের জন্য খোলা-এলবামে প্রত্যেক বক্তার  ছবির ওপর ক্লিক করুন। ট্রান্সক্রিপশান সময় সাপেক্ষ বলে ধীরে ধীরে তোলা হচ্ছে। তবে পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন পড়তে হলে দয়া করে নীচের সংযোগচিহ্নে যান

আমার দেশ: গোলটেবিল বৈঠকে ফরহাদ মজহারের পাশে বিশিষ্টজনরা : প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগই সঙ্কট মোকাবিলায় একমাত্র সমাধান : আমার দেশসহ বন্ধ গণমাধ্যম খুলে দিন


চিন্তার সাম্প্রতিক সংখ্যা


পুরানো 'সন্ত্রাস' সংখ্যা। বছর ১৪ সংখ্যা ১, নভেম্বর ২০০৫ / অগ্রহায়ন ১৪১২। সম্পাদকীয়। দেরিদা, হাবারমাস এবং সন্ত্রাসকালে দর্শন -- জিওভান্না বোরাদরির সঙ্গে আলাপ। সন্ত্রাস, আইন ও ইনসাফ। বলপ্রয়োগ বিচার। সন্ত্রাসবাদের হকিকত। আধুনিকতায় ক্ষমতা এবং ধর্মীয় ঐতিহ্যের পুনর্গঠন। বিশ্ববাণিজ্য চুক্তির সন্ত্রাসঃ হংকং সভা। বীজ ও নারী বিপন্ন যমজ। মান্দিদের জীবন। নাখোজাবাদ বুলেটিন। দক্ষিণ এশিয়ায় সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ। ৪র্থ সার্ক পিপলস ফোরাম। স্পেকট্রাম গার্মেণ্ট ও শ্রমিক হত্যাকাণ্ড।

 


চিন্তা পুরানা সংখ্যা


পাক্ষিক চিন্তার পুরানো কয়েকটি সংখ্যা। এর বেশ কয়েকটি এখনও পেতে পারেন। যোগাযোগ করুন, পাক্ষিক চিন্তা, ২২/১৩ খিলজি রোড, মহাম্মদপুর, ব্লক-২। শ্যামলী। ঢাকা-১২০৭।



EMAIL
PASSWORD