১. ফরিদা আখতারের বক্তব্য
শ্রদ্ধাভাজনেষু
আজ আমি এবং ফরহাদ মজহার আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি দীর্ঘদিন পর আমাদের পক্ষ থেকে বক্তব্য তুলে ধরার জন্য। গত ৩ জুলাই সকালে ফরহাদ মজহার যে ঘটনার শিকার হয়েছিলেন, সেদিন সারাদিন দেশের মানুষ, বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন, সুশীল সমাজ, সংবাদ মাধ্যম ও বিভিন্ন শুভাকাঙ্ক্ষী আমাদের পাশে দাঁড়িয়ে আমাদের চিরদিনের জন্য কৃতজ্ঞ করেছেন।
সুষ্ঠ তদন্ত ও আইনী প্রক্রিয়ার স্বার্থেই আমরা এতদিন চুপ থাকা সঠিক মনে করেছি। গুমের শিকার অধিকা
(আরো পড়ূন)
মেঘনা
ঠিক যেন সেই রাত ফিরে এল আবার
অন্ধকার কিন্তু ঠিক যেন আঁধার না
গায়ে কাঁপন কিন্তু ঠিক যেন শীত না
আমারই ভিতরে আরেক আমি
আমার আরেক আমি’র ভিতরে আমি
অন্ধকারে ভেসে আছি, বলতে চাচ্ছি না
নানা রস আর লাভায় মুখোশ খুলে পড়ছে সূর্যের
পৃথিবী যখন অন্ধকারে ডুবে থাকবে
স্যাঁতস্যাঁতে সেই অন্ধকারে মা বলার আগেই
দেখতে পাবো আবার সেই আলো
যেন কতকাল পরে ফিরে এলাম কালো গুহা ছেড়ে
পৃথিবী এত কালো এত কালো যে
সুর্য অবসর গ্রহণ করার আগেই সে ফিরে আসবে আমারই কাছে
আমি পৃথিবীর কাছে যাব না।
এবার আবার আমি
আমি ভেসে যাচ্ছি বানের পানিতে<
(আরো পড়ূন)
জিহাদকে নির্ভয়ে জিহাদই বলুন, মওলানা ভাসানির রাজনীতি থেকে শিক্ষা নিন। উপনিবেশবাদ, সাম্রাজ্যবাদ, জাতপাত, শ্রেণি, নারীপুরুষ ভেদসহ সকল প্রকার জুলুমের বিরুদ্ধে জিহাদে এক কাতারে দাঁড়ান।
হক-কথার ওয়েব-পৃষ্ঠাটি যে কথা দিয়ে শুরু হয়েছিল...।
"মওলানা ভাসানি আমাদের শিখিয়েছিলেন ‘হককথা’ বলতে হবে। হককথা বলতে হবে শুধু নৈতিক কারনে নয়, রাজনৈতিক কারনে। ব্যক্তিকে সত্যবাদী বানানো নৈতিক লক্ষ্য হতে পারে, কিন্তু যে কথা গণমানুষের রাজনৈতিক শক্তিকে সংগঠিত করে, তাকে বিকশিত করে এবং জালিমের ক্ষমতার ভিত্তি উৎখাত করে গণমানুষের শক্তি কায়েম করে, তার জন্যই
(আরো পড়ূন)
ফকির লালন সাঁইজীর ১২৪তম তিরোধান দিবস উপল্যেক্ষে কুষ্টিয়ার ছেঁউড়িয়াতে চলে সাধুদের আগম। প্রতি বছরের বাংলা মাসের ১লা কার্তিক থেকে ৩রা কার্তিক পর্যন্ত এই তিরোধান দিবস পালিত হয়। (কোথা আছে রে সেই দীন দরদী সাঁই) এই গানের শিরোনামে নবপ্রাণ আখড়াবাড়ি, লালনের কুষ্টিয়া ছেঁউড়িয়াতে তার ১২৪তম তিরোধান দিবসে গানের মঞ্চ তৈরি হয়। নবপ্রাণ আখড়াবাড়ি প্রতি বছরে এই অনুষ্ঠান পালন করে থাকেন। এবারে ১লা কার্তিক প্রথম দিনে বিকাল ৩টায় নবপ্রাণ আন্দোলনের গানের অনুষ্ঠান শুরু করেন, তারপর সন্ধার বিরতী।
(আরো পড়ূন)
রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ড. পিয়াস করিমের লাশ সকাল ৯টার দিকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালের হিমঘর থেকে ধানমন্ডিতে তার বাসভবনে নেয়া হয়। সকাল ৯টা ৪০ থেকে ১০টা ২০ পর্যন্ত পিয়াস করিমের লাশ ধানমন্ডির বাসায় রাখা হয়। এরপর পারিবারিক সিদ্ধান্তে সেখানকার বায়তুল আমান মসজিদে তাকে নিকটজন, দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, সুশীল সমাজ প্রতিনিধিসহ অন্যরা শ্রদ্ধা জানান এবং তার প্রথম জানাজা পড়ানো হয়।
আজ বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর। সাম্প্রতিক বিষয়াদি নিয়ে কথাবার্তা আর ‘বিষয়বিদ্যা’ কে কতোটা পড়েছি তা ঝালিয়ে নেবার দিন। ঠিক পাঁচটায়, স্যার সৈয়দ রোডে নারী গ্রন্থ প্রবর্তনায়। ৬/৮ স্যার সৈয়দ রোড, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
রনে দেকার্তের ‘পদ্ধতি বিষয়ক জটিলতা’ চোখ বুলিয়ে এলে ভাল। গত বৃহস্পতিবারে আমরা একটি প্রশ্নকে কেন্দ্র করে আলাপ করছিলাম। সেই প্রশ্নের সূত্র ধরে আমরা দেকার্তে (১৯৫৬ -১৬৫০) থেকে কান্ট (১৭৭৪ -১৮০৪), কান্ট থেকে হেগেল (১৭৭০ - ১৮৩১) এবং হেগেলের পরে মার্কস (১৮১৮ -১৮৮৩) এবং পাশাপাশি ব্রেনতানো (১৮৩৮ - ১৯১৭) ও এডমুন্ড হুসার্লের (১৮৫৯ -১৯৩৮) হাত ধরে
(আরো পড়ূন)
তোমার গতিটা কি ধরতে পারছো
কত অল্পে কাতর হইয়া যাইতা
অথচ কত সহজে মিলাইয়া দিলা
পদ্মা মেঘনার ভেদাভেদ।
পদ্মার মানুষেরা বলে শাড়ির রঙ কচুপাতা
গায়ের রঙ ময়লা
হাতে একটা মালা প্যাচানো ছিল।
তোমার জানা হইল না-
পরিচয় দিয়া তোমার কি হয়
তবুও তারা এলান দেয়
কাগজে খবর হয়
মেঘনা পারের মানুষেরা তোমারে দেখে কাঁদে
আহা বাপ-মায়ের বুকের ধন
এ কান্নায় হয়ত তোমার হাসি আসে।
কচুপাতা রঙে সেজেছে আকাশটা
নদীর জল তো তোর চোখ থেকে গড়িয়ে পড়া
তারপরও এ নদী তোরে পৃথক রাখবে
টেকসই উন্নয়ন, ব্রিজ আর নদী শাসন থেকে।
(আরো পড়ূন)
চিন্তা পাঠচক্রের ‘বিষয়বিদ্যা’ নিয়ে পাঠচক্রের দ্বিতীয় পর্বে যারা অংশগ্রহণ করছেন তাঁদের জন্য সজ্ঞান, সচেতন ও যুক্তিপরম্পরার শৃংখলা মেনে চিন্তার পদ্ধতি কেমন হতে পারে তার নমুনা বোঝার জন্য রনে দেকার্তে’র চিন্তার পদ্ধতি সংক্রান্ত পুস্তিকাটির ( Discourse de la Methode) কথা বলেছিলাম। লোকনাথ ভট্টাচার্য মূল ফরাসী ভাষা থেকে বইটি অনুবাদ করেছেন। ওরিরেন্ট লংম্যান থেকে প্রকাশিত পুস্তিকাটি আমার কাছে ছিল, কিন্তু বাসস্থান বদলে কারনে এলোমেলো হয়ে আছি। আজ বাংলাদেশের ‘অবসর’ প্রকাশনী থেকে বইটির পুনর্মূদ্রণ হাতে পেলাম। অনুরোধ করব পাঠচক্রে যারা আরও মনোযোগী হতে চান,
(আরো পড়ূন)
প্রার্থনা করো
নতজানু হও
যেভাবে ঈসার আত্মা সহস্র ডানা মেলে
আকাশে উড়ার আগে নিমজ্জিত হয়েছিলো প্রার্থনায়
অথবা প্রার্থনা করো মনসুর হাল্লাজের মতো
চামড়া ছিলে নেয়ার পূর্বে আল্লাহ হক জিকিরে
যেভাবে মিশে গেলো পরমাত্মায়
আনালহক বলে-
প্রার্থনা করো সমুদ্রে ডুবে যাওয়ার পূর্বমুহূর্ত পর্যন্ত
প্রার্থনা করো নিঃশ্বাসের শেষ অধিকার পর্যন্ত
প্রার্থনা করো মহান প্রভুর কাছে
ইবলিশের কূটচাল থেকে নিষ্কৃতির প্রত্যাশায়।
(আরো পড়ূন)
বাংলাদেশে “রাইচ ব্যান ওয়েল” এখন জনপ্রিয় হচ্ছে। কেন? বলা হচেছ জলপাই তেলের পরই এই তেলের অবস্থান খাদ্য উপযোগিতার বিষয়ে। কিন্তু তবে কেন চাউল থেকে এ কুড়া (চাউলের উপর লালচে আবরণ) তুলে ফেলা হচেছ? তাহলে আমাদের ঢেঁকির চাউলই ভালো ছিল।
(আরো পড়ূন)