পাক্ষিক চিন্তা ৫ সেপ্টেম্বর ২০১০ সংখ্যা


গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের প্রধান প্রতিষ্ঠান সমূহকে কার্যকর করে গড়ে তুলতে একটাকে আরেকটার অযাচিত হস্তক্ষেপ থেকে পৃথক রাখা হয়। ভারসাম্য রক্ষায় কাজের এইবিভাজন নীতি গড়ে উঠেছে নাগরিকের অধিকার, নিরাপত্তা ও মর্যাদার নিরঙ্কুশ সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য। কিন্তু বাংলাদেশের ক্ষেত্রে সেটা হয় নাই। নাগরিকেরঅধিকার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গের মধ্যে ক্ষমতার বিভাজন কিম্বা ভারসাম্য রক্ষার কোন বন্দোবস্ত হিশাবে বিচার বিভাগ স্বাধীন করা হয় নাই।

  • মুখ দেখে যায় কি চেনা?
  • আত্মপরিচয় ও বাঙালিত্বের যুদ্ধ খায়েশ
  • ইনসাফ ও নাগরিকের মর্যাদা
  • আস্বাভাবিক তাড়াহুড়ায় ভাড়াভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র
  • আবাসন ব্যবসায়ীরা কি ধাকে বাসযোগ্য নগর থাকতে দেবে?
  • পাঁককোলা গ্রামে মনসা
  • আনন্দধামে মনসা
  • আদোনিস ও আপন দুনিয়া গঠনের বয়ান
  • কাব্য ও কোরানের শক্তি
  • বাংলাদেশে বিচারিক দুর্নীতি
  • উচ্চ আদালত কাঁচের ঘর, যে কোন সময় ভেঙ্গে পড়তে পারে
  • সত্য ও ন্যায়ের সংগ্রামে মূল্য দিতে হয়
  • কী ছিল সেই প্রতিবেদনে?
  • এক দিনের প্রতীকী কারাদন্ড
  • ইনডিয়ার আদালত অবমাননা আইনে একনজর
  • আদালতের প্রতি জনগনের আস্থা
  • না সরকার না উচ্চ আদালত যোগজ বিচারক চান না কেউ

 


ছাপবার জন্য এখানে ক্লিক করুন



৫০০০ বর্ণের অধিক মন্তব্যে ব্যবহার করবেন না।