কোন আরব দেশ করে নি, কোন মুসলিম দেশও নয়, গাজায় গণহত্যার মতো জঘন্য অপরাধে অভিযুক্ত করে ইজরায়েলকে আন্তর্জাতিক আদালতে (ইন্টারন্যাশলাল কোর্ট অফ জাস্টিস) তুলল দক্ষিণ আফ্রিকা: কালোমানুষদের দেশ, কমরেড নেলসন মান্ডেলার দক্ষিণ আফ্রিকা। জিন্দাবাদ দক্ষিণ আফ্রিকা, জিন্দাবাদ কমরেড নেলসন মান্ডেলা।
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার গণহত্যা মামলার গণশুনানি বৃহস্পতিবার ১১ জানুয়ারী, ২০২৪ তারিখে নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগের আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (ICJ) শুরু হয়েছে। বিচারের প্রথম দিনে, দক্ষিণ আফ্রিকা গত ২৯ ডিসেম্বর গণহত্যার অভিযোগ তুলে অবিলম্বে যুদ্ধ বিরতির আভেদন জানিয়ে যে মামলাটি দায়ের করেছিল তার পক্ষে শক্ত প্রমাণ পেশ করেছে। ৭ অক্টোবর থে (আরো পড়ূন)
“Today’s Israel and Modi’s India are natural partners, sharing values of racist ethnocracy and illegal annexation, and, for Israel, offering a market for military and other advanced technology". (Noam Chomsky)
জায়নবাদি ইজরায়েল আর হিন্দুত্ববাদী মোদির ভারতের মধ্যে স্বাভাবিক দোস্তি বর্তমান। অথচ কেউ কেউ দাবি করেন ফিলিস্তিন অনেক দূরের ব্যাপার, ফিলিস্তিনের মুক্তি সংগ্রাম নিয়ে আমাদের না ভাবলেও চলবে।
বাংলাদেশে যারা এই দাবি করে তারা শুধু যে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ, এবং জায়নিস্ট রাষ্ট্র ইজরায়েলের নীরব সমর্থক তা নয়, তারা একই সঙ্গে বাংলাদেশে হিন্দুত্ববাদী দিল্লির স্থানীয় বরকন্দাজ। ফ্যাসিস্ট শক্তি ও রাষ্ট্র ব্যবস্থার বিরুদ্ (আরো পড়ূন)
এবার ভাববৈঠকি-১২ তে আলোচনা-পর্যালোচনার বিষয় ছিল ‘ফিলিস্তিন, সাম্রাজ্যবাদ এবং গণপ্রতিরোধের তাৎপর্য’। গণহত্যা, জাতিবৈষম্য এবং সারা দুনিয়ায় যুদ্ধ বিরতির প্রবল দাবির পরও ইজরায়েল নির্বিচার হত্যাকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে। যারা শত ব্যস্ততার মধ্যেও ভাববৈঠকিতে অংশগ্রহণ করেছেন তাদের ধন্যবাদ। যারা ভাববৈঠকি চালিয়ে যাবার জন্য আমাদের নানা ভাবে সহায়তা করেছেন তাঁদের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ।
খেয়াল করলেই আমরা বুঝব আমাদের সবগুলো বৈঠকই ছিল বুদ্ধিবৃত্তিক দিক থেকে বড় ধরণের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা। বাংলাদেশে বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চাকে সক্রিয় রাজনীতি এবং গণচেতনার সঙ্গে সম্পৃক্ত করার প্রতি আমাদের প্রধান আগ্রহ। কাজটা মোটেও সহজ নয়। দ্বিতীয়ত আরও কঠিন কাজ হচ্ছে সাধারণ মান (আরো পড়ূন)
আমেরিকার প্রতিটি মুসলিম নাগরিক জানে যে প্যালেস্টাইনের প্রতি ন্যায়বিচারের পক্ষে কথা বলার অর্থ দুই দফায় শাস্তি পাওয়া: এক দফা আপনাকে ‘ইসলামোফোবিয়া’ (বা ইসলা্মের প্রতি আতংকের) মোকাবিলা করতে হবে, এবং আরেকবার ফিলিস্তিনিদের মানবাধিকার লংঘনের জন্য ইসর (আরো পড়ূন)
এর আগে ভাববৈঠকি-১০-এ আমরা “ফিলিস্তিনের মুক্তি সংগ্রাম: ইতিহাস, ভূ-রাজনীতি ও জায়নবাদ” নিয়ে একদফা আলোচনা করেছি। অনেকের সঙ্গে সম্মিলিত ভাবে প্যালেস্টাইনের জনগণের মুক্তি সংগ্রামের প্রতি সংহতি জানিয়ে শহিদ মিনারে অনুষ্ঠান করেছি। এবার আমরা ঘটনাঘটনের আরও একটু গভীরে যেতে চাইছি।
সাতই অক্টোবর হামাসের প্রতিরোধের পর বর্ণবাদী ও জায়নিস্ট রাষ্ট্র ইজরায়েলের হিংস্র পালটা হামলা, নির্বিচার বোমা মেরে গাজাকে ধ্বংসস্তুপে পরিণত করা, প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়ে গণহত্যা চালিয়ে যাওয়া ইত্যাদির জন্য সারা বিশ্বে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের জন্য ইজরাইলের নেতাদের আন্তর্জাতিক আদালতে বিচারের দাবি উঠেছে। এই লেখা যখন লিখছি তখন গাজার স্বাস্থ্য দফতরে (আরো পড়ূন)
আজ ১০ ডিসেম্বর ২০২৩। পঁচাত্তর বছর আগে এই দিনে সার্বজনীন মানবাধিকারের আন্তর্জাতিক সনদটি (Universal Declaration of Human Rights) প্যারিসে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ঘোষিত হয়। কিন্তু মানবাধিকারের কি দুর্দশা সেটা গাজাকে কিভাবে সবার চোখের সামনে প্রকাশ্যে ধ্বংস করা হচ্ছে তাতে স্পষ্ট। অবিলম্বে যুদ্ধ বিরতি বাস্তবায়ন এবং ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার দাবি তোলার দিন আজ। বাংলাদেশেও যা কিছু জয় করবার তা জনগণকেই লড়ে আদায় করে নিতে হবে।
আজ মানধিকার দিবসে শিক্ষণীয় কি? পরাশক্তি আমাদের মানবাধিকার রক্ষা করবে এবং একের পর এক স্যাংকশন দিয়ে বিরোধী দলকে ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে এই উদ্ভট, অ-রাজনৈতিক, গণবিরোধী এবং কাপুরোষচিত চিন্তা থেকে মুক্ত হওয়ার দিন। কিন্তু মানবাধিকারের ক (আরো পড়ূন)
গাজায় ইসরায়েলের টানা ৪৭ দিনের হামলার করবার পর ২৪ নভেম্বর প্রথম দফায় চার দিনের জন্য আন্তর্জাতিক চাপের মুখে যুদ্ধে বিরতি দেওয়া হয়। আরব ও মুসলিম দেশগুলোর সঙ্গে ভূ-রাজনৈতিক স্থিতাবস্থার গ্রন্থি ছিঁড়ে যাবার উপক্রম ঘটায় এ যুদ্ধ সাময়িক থামানো হোল। যুদ্ধবিরতিতে কাতার, মিসর ও যুক্তরাষ্ট্র ওকালতি করে। এরপর দুই দফায় মোট তিন দিন বাড়ানো হয় যুদ্ধবিরতির মেয়াদ।
প্রাক্তন মার্কিন মেরিন স্কট রিটার বলেছেন "ইসরায়েলের নিজস্ব মানদন্ড দ্বারা"-ও যদি পরিমাপ করা হয় তাহলে তাদের বোমা হামলা এবং স্থল আক্রমণ ব্যর্থ হয়েছে।
কেন? তাঁর যুক্তি হচ্ছে ইসরায়েল ৭ অক্টোবর সর্বশেষ উত্তেজনা শুরু হওয়ার পর থেকে যুদ্ধবিরতির আলোচনাকে প্রত্যাখ্যান করেছে। বিশেষত হামাস যখ (আরো পড়ূন)
আরবদের হত্যা করাই ইসরায়েলি নীতি -- সচেতন ইসরায়য়েলি বুদ্ধিজীবিরাই ইসরায়েলি পত্রিকায় এ কথা লিখছেন, ইতিহাস ও তথ্য ধরে প্রমাণ করছেন। তারপরও জায়নবাদী রাষ্ট্রের সন্ত্রাস বেমালুম চেপে রেখে শুধু মজলুমের প্রতিরোধকে আগবাড়িয়ে সন্ত্রাস বলার মতো সন্ত্রাসীর অভাব নাই বাংলাদেশে। ফিলিস্তিনীরা ধুঁকে ধুঁকে মরতে চায় না, লড়ে শহিদ হওয়া ছাড়া আর কি বিকল্প আছে তাদের?
ইসরাইল গাজায় স্থল অভিযান ‘অপারেশান প্রটেকটিভ এজ’ শুরু করেছে জুলাই আট তারিখে। এর আগে ২০১২ সালের নভেম্বর মাসে ইসরাইল গাজার ওপর বোমা হামলা চালিয়েছিল। আট দিন (আরো পড়ূন)
ধর্মগ্রন্থের কাহিনী অনুযায়ী ফিলিস্তিনে ইহুদিদের জন্য রাষ্ট্রের পক্ষে যারা দাঁড়ান, তারা মূলত জায়নবাদেরই সমর্থক। জায়নবাদের যুক্তি মেনে নিলে হিন্দুর জন্য একটি হিন্দু রাষ্ট্র, মুসলমানদের জন্য মুসলমান বা ইসলামি রাষ্ট্র, খ্রিস্টানদের জন্য খ্রিস্টান রাষ্ট্র, বৌদ্ধদের জন্য বৌদ্ধ রাষ্ট্র – -- মায় নাস্তিকদের জন্যও একটি নাস্তিক রাষ্ট্রের পক্ষে একই সঙ্গে দাঁড়ানো হয়। মুখে বলি আর না বলি, ধর্মগ্রন্থে থাকুক বা না থাকুক, জায়নবাদ অন্য সকল ধর্মীয় বা সেকুলার জায়নবাদী দাবিকেই ন্যায্য করে তোলে। একই সঙ্গে একটি ভূখণ্ডের সঙ্গে একটি জাতির অবিচ্ছেদ্য সম্পর্কের জাতীয়তাবাদী বয়ানও হয়ে ওঠে আধুনিক ধর্মীয় আখ্যান। (আরো পড়ূন)
জায়নবাদী বর্বরতার টার্গেট নারী। হামাস সদস্যদের মা বোনদের ধর্ষণ করার পরামর্শ দিয়েছে ইসরাইলের এক অধ্যাপক মোরদেচাই কেদার। তার দাবি সন্ত্রাসী হামলা নিরুৎসাহিত করার এটাই একমাত্র উপায়। ইসরায়েলি সংসদ সদস্য আয়লেট সাকেদ ঘোষণা দিয়েছে জন্ম দেবার আগেই ফিলিস্তিনীদের ভ্রূণে হত্যা করতে হবে তাদের মায়েদের মেরে, কারন ফিলিস্তিনী মায়েরা সাপের জন্ম দেয়। হামাসের রকেট নয়, ফিলিস্তিনের নারীই ইসরায়েলের বড় শত্রু। ফিলিস্তিনের ছোট শিশুটি ওদের কাছে ভবিষ্যৎ সন্ত্রাসী।
কিভাবে জায়নবাদ ও পুরুষতন্ত্র হাত ধরাধরি করে চলে বাংলাদেশের নারী আন্দোলনের সেটা বোঝা জরুরী হয়ে পড়েছে।
বাংলাদেশে ঈদ হয়ে (আরো পড়ূন)
এ বছর ৮ জুলাই থেকে ২৬ অগাস্ট (২০১৪) গাজার হত্যাযজ্ঞের পরিপ্রেক্ষিতে একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা জরুরী হয়ে পড়েছে। খুবই গোড়ার প্রশ্ন: জায়নবাদ (Zionism) আসলে কী? ইজরায়েল ও প্যালেস্টাইন নিয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে এই বর্গটির দরকার কেন? ইজরায়েল আরবদের প্রতি অন্যায় আচরণ করছে এটা তো আমরা দেখতেই পাচ্ছি, একে বিশ্লেষণ বা বোঝার জন্য ধারণা হিসাবে জায়নবাদ কি কাজে লাগে? ইত্যাদি। বলাবাহুল্য জায়নবাদ বুঝলে জায়নবাদি কথাটাও বোঝা হয়। অনুমান করা যায় কেউ জন্মসূত্রে ইহুদি কিম্বা ইহুদি ধর্মে বিশ্বাসী হলেই ‘জায়নবাদি’ হবে তার কোন কারন নাই। কারন ‘জায়নবাদ’ একটি স্বতন্ত্র ও বিশেষ রাজনৈতিক মতাদর্শ। ইহুদি ধর্ম এবং ইহুদি ধর্মগ্রন্থের সঙ্গে তার সম্পর্ক আছে বটে (আরো পড়ূন)
বারাক ওবামা যা আশা করেছিলেন সেটা হয় নি। বিলাতের পার্লামেন্ট সিরিয়ায় সামরিক হামলার সিদ্ধান্ত অনুমোদন করে নি। তিরিশে অগাস্ট বৃহস্পতিবার এই বিষয়ে তর্ক হয়েছে পার্লামেন্টে। সংখ্যাগরিষ্ঠ সিদ্ধান্ত হচ্ছে, ব্রিটেন যুদ্ধে জড়াবে না। ওবামার প্লান এতে কিছুটা এলোমেলো হয়ে গেল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এ কারনে একা হয়ে যাবে সেটা ভাবার অবশ্য কোন কারন নাই। এরপরও সিরিয়ার হামলায় অনেক দেশের সমর্থন পাওয়া যাবে। তবুও, মানতে হবে, ওবামার সামরিক বাসনা এতে কিছুটা দমিত হতে পারে। সিরিয়ার বিরুদ্ধে সামরিক হামলার চালাবার যুক্তি খাড়া করা তার পক্ষে কঠিন হয়ে যাবে।
বাশার আল আসাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে তিনি রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহার করেছেন। কিন্তু তার কোন সুস্পষ্ট বা অকাট্য (আরো পড়ূন)
মিসরের সেনাবাহিনী জুলাইয়ের ৩ তারিখে সংবিধান স্থগিত ও নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মরসিকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করেছে। যুক্তি দিয়েছে বিরোধী দলের সঙ্গে সেনাবাহিনীর বেঁধে দেওয়া ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সমঝোতা করতে তিনি ব্যর্থ হয়েছেন। সমঝোতার একটা প্রস্তাব শেষ মুহূর্তে মরসি দিয়েছিলেন, কিন্তু ততোদিনে অনেক দেরী হয়ে গিয়েছে। সেনাবাহিনী একই সাথে অধৈর্য বাকভঙ্গীতে হুমকি দিয়ে বলেছে, গণমাধ্যম ও বিরোধী শক্তি মোকাবিলার জন্য এক বছরই যথেষ্ট। একটি নির্বাচিত সরকারকে তার পূর্ণ মেয়াদ পালন করতে না দিয়ে মোহাম্মদ মরসির বিরোধীরা সেনাবাহিনীর সঙ্গে যোগসাজসে সেনা অভ্যূত্থান ঘটানোর যে পথ গ্রহণ করেছেন তা মিশরের জনগণের জন্য আত্মঘাতী পথ। বলাবাহুল্য নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ ম (আরো পড়ূন)
আগের পর্বে বলেছিলাম, গণ-আন্দোলনের চাপে মোবারকের সরে যাওয়ার পর ট্রানজিশনাল বা অন্তর্বতীকালিন সরকার কে হচ্ছে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অন্তর্বতীকালিন সরকার হিসাবে যা তৈরি হবে তা গঠন করার সময় ও পরে এর উপর রাস্তার আন্দোলনের যদি একক কোন নিয়ন্ত্রণ কর্তৃত্বই না থাকে তবে বুঝতে হবে গণ-আন্দোলন একটা গর্ভস্রাবে পরিণত হতে যাচ্ছে। অন্তর্বতীকালিন সরকারে কে থাকবে, কারা সদস্য হবে তা নিয়ে গণ-আন্দোলনের কাউকেই প্রকাশ্যে বা ড্রয়িং রুমে ডেকেও মতামত চাওয়া হয় নাই। অন্তর্বতীকালিন সরকার কিভাবে হচ্ছে সেই পুরা ব্যাপারটাই ঘটেছে, বলা ভাল ঘটতে সক্ষম হয়েছে মোবারক ও সামরিক কাউন্সিলের কর্তৃত্বে, নিয় (আরো পড়ূন)
ইজিপ্টের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন মানে দ্বিতীয় দফার রান-অফ নির্বাচন শেষ হবার পর, আরও তাৎপর্যপূর্ণ এই যে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণায় ২৫ জুন সন্ধ্যায় ব্রাদারহুডের প্রার্থী মোহম্মদ মোরসিকে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে। তবু দেশি-বিদেশি মিডিয়ায় সব জায়গায় মূল আলোচনার বিষয় মোরসির ক্ষমতা কি কি, কত দিনের প্রেসিডেন্ট, কি তাঁর কাজ এবং কাজের সীমা ইত্যাদি। কোন রাষ্ট্রের প্রধান নির্বাহী (প্রধানমন্ত্রী বা প্রেসিডেন্ট) বলতে প্রচলিত যে ধারণা দুনিয়ায় আছে সেই রকম একটা ভাবের মধ্য দিয়ে এই নির্বাচন ঘটেছে। কিন্তু সুনির্দিষ্ট কোন রাষ্ট্রের বেলায় নির্বাহী প্রেসিডেন্ট বলতে দুনিয়াতে প্রচলিত ভাবটা কে কি বুঝে তা দিয়ে কোন কাজ চলতে পারে না, বরং ঐ সুনির্দিষ্ট রাষ্ট্রের বেলায় নির্বা (আরো পড়ূন)