কবিতাসংগ্রহ
কবিতাসংগ্রহ, ফরহাদ মজহার; প্রথম আমাগী প্রকাশনি সংস্করণ ফাল্গুন ১৪২৯। ফেব্রুয়ারি ২০২৩। পৃষ্ঠা ৭৭৪ ; মূল্য ১৪০০/=
ফরহাদ মজহার এখন কিংবদন্তি। জীবনযাপন, কাজ, কাব্য, সংগীত, নাটক, চিন্তাভাবনা সব মিলিয়েই কাজ করবেন নীরবে। কৃষি, শিল্প, প্রকৃতি, ভাবান্দোলন, রাজনীতি ইত্যাদি। তিনি আছেন যেখানে তাঁর দরকার তাঁর দায় ও ভূমিকাসমেত। ষাট দশকের শেষ থেকে 'খোকন এবং তার প্রতি পুরুষ'-এর কবিতাগুলো ছাপা শুরু হওয়ার পর থেকে বাংলা কবিতা আর আগের মতো রইল না। কাব্যনির্মাণের শৈলী, বিশেষত বিজ্ঞান ও বৈজ্ঞানিক অনুষঙ্গ ছিল নিছকই কবিতার বাইরের দিক, আসলে কবি ও কবিতার বেড়ে ওঠা কিংবা কবিতার নিজের ভেতরের লড়াই খোকনের সঙ্গে তার পুরুষের একই সঙ্গে একটি জনগোষ্ঠীর বেড়ে ওঠারও সংগ্রাম, একটি রাষ্ট্রের ইতিহাস সেটা ফরহাদ দেখিয়েছেন কবিতা, ভাব এবং ইতিহাসের ত্রিভুজ এঁকে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে তিনি নিরীক্ষণ করলেন অনেক অনেক গভীর থেকে। তাঁর শ্রেণির টানাপোড়েন নিয়ে বোঝার চেষ্টা করলেন। কবিতার এই জ্যামিতি আজ অবধি কেউই আর নতুন করে আঁকতে পারেননি। তারপর এলো লিপ্ত ধারার কবিতা। যেখানে কবিতা সরাসরি রাজনীতি ও ইতিহাসনির্মাণে অংশগ্রহণ করে। যেমন, 'আমাকে তুমি দাঁড় করিয়ে দিয়েছ বিপ্লবের সামনে'। এলো কবিতার সঙ্গে দর্শনের টক্কর দেওয়া। যথা: 'বৃক্ষ' অর্থাৎ মানুষ ও প্রকৃতির ভেদ-বিচারের পদ্য।
এরপর ঘটল বাংলা কবিতার বড় ঘটনা:
'এবাদতনামা'। ধর্মতত্ত্বকে তার দৈবী বা আসমানি খোলস খুলে ফেলতে ভেতর থেকে বাধ্য করা। ধর্ম ছাড়া মানুষের ইতিহাস অসম্ভব। মানুষই মানুষের বিদ্যা, নীতি ও বিধানের শর্ত। জ্ঞানরূপে তাকে জানা, ভক্তিরূপে তার উপাসনা বা সালাত আদায় করা এবং করণকর্মে সেই রূপচর্চা ছাড়া মানুষের ইতিহাস নাই ফরহাদ বললেন। এবাদতনামা বাংলার কাব্য ও ভাবান্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠল। তাঁর শেষ নিরীক্ষার মধ্যে আছে 'কবিতার বোনের সঙ্গে আবার'। জননী সরস্বতীর গর্ভে বসে নিজের সহোদরার সঙ্গে কিংবা সীমান্তের দুই পাশের ভাই আর বোনের অভিনব কথোপকথন এই কাব্য। এখন চলছে 'ক্যামেরাগিরি'। নতুন কাব্য-ভাষা ও বিষয়ের অন্বেষণ। কবিতাকে ভেঙেছেন তিনি বারবার। আবার তৈরি করেছেন নতুন করে। নতুন নতুন সম্ভাবনার দিকগুলো দেখিয়েছেন দারুণ দক্ষতায়।
জন্ম: ১৯৪৭, নোয়াখালী। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা: ঢাকায় ও নিউইয়র্কে- ঔষধশাস্ত্র (ফার্মাসিস্ট) ও অর্থনীতি। নেশা: কৃষি, কাব্য, সংগীত ও বাংলার ভাবান্দোলন
তৃতীয় সংস্করণের ভূমিকা
'কবিতাসংগ্রহ' তৃতীয় সংস্করণ বেরুলো আবার। সবার করকমলে তৃতীয় সংস্করণ পেশ করতে পেরে ভাল লাগছে। যারা সংগ্রহ করতে পারছিলেন না বলে অভিযোগ করছিলেন তাদের অভিযোগ মিটবে আশা করি। এর আগে মওলা ব্রাদার্স 'কবিতাসংগ্রহ' প্রকাশ করেছিলেন, তাঁদের কাছে আমি যারপরনাই কৃতজ্ঞ। এবার তৃতীয় সংস্করণ 'আগামী প্রকাশনী' করছেন। আমার অধিকাংশ বই 'আগামী প্রকাশনী' করে থাকেন। আশা করব বই সুলভ করবার ক্ষেত্রে তাঁরা সহৃদয় ভূমিকা রাখবেন। দুই হাজার এগারো সালের পরের কবিতাগুলো 'কবিতাসংগ্রহে' নাই বলে অনেকে আপত্তি জানিয়েছিলেন, তাঁদের দাবি মেটাবার চেষ্টা করেছি। যেসব কবিতা বই হিশাবে বেরোয় নি, সেইসবও 'অগ্রন্থিত কবিতা' হিশাবে যুক্ত করেছি। যথারীতি নতুন কাব্যগ্রন্থ প্রকাশের সময় ভূমিকা বা পরিচিতিমূলক বয়ানগুলো জুড়েছি।
আমি সাধারণত কোন একটি বিষয় নিয়ে পুরা একটা কবিতা পুস্তিকার আঞ্জাম করতে পছন্দ করি। বলা হয়, সারাজীবন কবিরা একটিমাত্র কবিতা লিখে থাকেন। হতে পারে। তবে বিভিন্ন সময় আমি ভিন্ন ভিন্ন ভাবের বশে লিখতে চেষ্টা করেছি। পুরা বইতে কোন একটি বিশেষ কাব্যিক মতলব দুই মলাটে যেন পেশ করতে পারি, সবসময় সেই কোশেশ করেছি। হয়তো আমার কবিস্বভাবে বিচ্ছিন্ন ও খণ্ড খণ্ড পদ্যাংশ দুই মলাটের মধ্যে বেঁধে কবিতা পুস্তিকা দাবি করার মধ্যে অস্বস্তি আছে। এই স্বভাব ভাল কি মন্দ সেটা বিচার করবার অধিকার আমার নাই। সেটা ষোল আনা আমার পাঠকদের।
যারা আমার কবিতা পড়েন এবং ভালবাসেন তাঁদের চিনি বা না চিনি অনেক কবিতার সাথেই আমার পাঠকদের গোপন প্রণয় আছে, বুঝি। অনেকে তা জানান দিতে দ্বিধা করেন না। নিজেও তার উত্তাপ পাই। বিশেষত যখন ক্রুর বাস্তবতা এবং কালের অবহেলায় নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ি, একা লড়ি, তখন উষ্ণতাটুকু কাজে লাগে। পাঠকদের নিঃশব্দ নিঃশ্বাস এবং বিশ্বাস দারুন জিনিস। এই ভরসায় দৃঢ় থাকি এবং এই ভাবনা ভেবে বেঁচে যাই যে আমি একা নই। মানুষ কখনই একা না। নইলে ভয়ানক দুঃসময়গুলোতে বেঁচে থাকা আমার জন্য অসম্ভব হোত। এই স্বীকারোক্তির পর সকলের মধ্যে লীন হয়ে বেঁচে থাকার যে সাধটুকু আছে সেটা সর্বকালের শ্রেষ্ঠ প্রণয়। আমরা কখনই 'এক' নই, সদাসর্বদাই 'অনেক' এই বোধ যে তীব্র ভালবাসা থেকে সঞ্চারিত হয় তা সংকীর্ণ আমিত্ব থেকে আমাদের মুক্তি দেয়। কবিতার জন্মও সেই ভেদবিন্দু বা সন্ধিক্ষণে ঘটে। আমার প্রণয়টুকুও সবাইকে জানিয়ে রাখলাম।
কবিতার কথা কাল্পনিক ভাবে বলাই দস্তুর। মানুষ সামাজিক। কবিও সমাজের বাইরে সমাজ বিচ্ছিন্ন কেউ নন। মানুষই এমন এক প্রাণী যারা পরস্পরের মধ্যে বেঁচে থাকবার প্রাণপণ চেষ্টা করে। কবিতা এই সত্য আদিকাল থেকেই জানে। ব্যক্তির মৃত্যু আছে, কিন্তু মানুষ অবিনশ্বর। কিন্তু মানুষের মর্ম মানুষ সহজে টের পায় না। যেদিন থেকে মানুষ টের পেতে শুরু করে কবিতারও পয়দায়েশ সেই সময় থেকেই ঘটে। তার দিনকাল নির্ণয় কঠিন। মানুষ যেদিন নিজের মধ্যে সমাজকে আবিষ্কার করতে শিখেছে সেদিন মৃত্যুকে মোকাবিলা করতেও শিখেছে। সেদিন থেকে সকল নন্দনকলারও সৃষ্টি।
মানুষ মরে, কিন্তু কথা থেকে যায়।
অতএব কবিতাও। কবিতার সঙ্গে মৃত্যুর তাহলে একটা অমোঘ সম্পর্ক আছে। কবিতা মৃত্যুকে পাহারা দেয়। জীবনের যখন কোন অর্থ আর অবশিষ্ট থাকে না তখন আত্মহত্যার নেশা থেকে কবিতাই আমাদের বাস্তবে ফিরিয়ে আনে। ফিরিয়ে আনে সমাজে। সামাজিকতায়। অপরের সঙ্গে সম্বন্ধ রচনার আকুতির আকর্ষণে। জীবনের কি আগাম তৈরি কোন অর্থ আছে? নাই। কিন্তু কবিরা টের পেয়ে যায় কবিতা তাদের বাঁচিয়ে রাখে। বাঁচবার ইচ্ছা যখন নিঃশেষ হয় তখন কবিতাই একমাত্র ভরসা। বলা যায় মৃত্যুকে সামনে বসিয়ে রেখেই সামাজিক কবিগণ কাব্যচর্চা করেন।
কবিতা কি তাহলে মৃত্যুকে পরাস্ত করবার জন্য? কে জানে? হয়তো কবিতার কারবার আদতে শমনের সঙ্গে। কবিতার উদ্দেশ্য তাহলে বুঝি ঘোমটা পরে যে শমন জন্মের প্রথম মূহূর্ত থেকে কবির সামনে পাহারাদার তাকে ফাঁকি দেওয়া। মৃত্যু কবির সঙ্গী। জেনে বা না জনে কবি কবিতা দিয়ে মৃত্যুকে পরাস্ত করতে চায়।
শমন কবিকে নেয়, কিন্তু কবিতা ফেলে যায়।
আমি দূর গন্তব্যের যাত্রী। বহুদূর যাব বলে ঝুনঝুনি বাজিয়ে ডাক হরকরার মতো রাতেবিরাতে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়েছি। দৌড়াচ্ছি। হুম হাম শব্দে বনবাদাড় অন্ধকার ভেদ করে গ্রামের পর গ্রাম অতিক্রম করে চলে যাচ্ছি বিভিন্ন ভূগোলে। কখনো ঘোর অন্ধকারের ভার মাথায়, কখনো হলুদ চাঁদের বিষণ্ণ মুখের দিকে খিস্তি করতে করতে। হাঁপাতে হাঁপাতে। উন্মাদ। কাঁধে আমার কবিতার বস্তা। অক্ষরের ওজন। এখন ভয়ে ভয়ে ভাবি, যদি 'ঈশ্বরের চিঠি' ভেবে যা কিছু বহন করেছি তা আসলে বাতিল ময়লা কাগজ। ইহলৌকিক আবর্জনা। ডাস্টবিনের নোঙরা। আজেবাজে আঁকাবুকি। তখন?
কবিতা নিয়ে বিস্তর বাগাড়ম্বর করা যায়। বাগাড়ম্বরির জন্য কবি বারবারই নিন্দিত হয়েছেন। শুধু প্লাটো কবিদের নিন্দা করেছেন তাতো না, প্লাটোর পরে কোরানুল করিমও কবিদের নিন্দামন্দ করেছে। করেছে যেন নবী-রসুলরা নিজেদের কস্মিন কালেও 'কবি' না ভাবেন। নবী মানে কবি নন, কিন্তু মানুষের বোধগম্য ভাষাকে রুহানিয়াতের অলংকারে ভূষিত করবার সামর্থ দিয়ে রসসৃষ্টি এবং রসবৃত্তির দ্বারা মানুষের মন জয় করা শুধু ধর্মতত্ত্বের নয়, দর্শনেরও মৌলিক বিষয়। দর্শন ভান করে বুদ্ধির, কিন্তু হৃদয়ের কাছে তাকে বারবারই পরাজয় স্বীকার করতে হয়।
কবি ও কবিতা নিন্দনীয়। ভাল। তাহলে বিপরীত দিক থেকে ভাষার সত্যও ভুলে গেলে চলবে না। কাব্য, অলংকার বা ভাষার মহিমাই মানুষের ভাষাকে ঐশ্বরিক রুহানি চরিত্র দান করে। কাব্যের সুষমা বা ভাষার অভূতপূর্ব অলংকার ছাড়া আল্লাহ নিজেও স্বয়ং মানুষের সঙ্গে কথা বলেন নি। ভাষার কাব্যগুণ, অলংকার ও মহিমা দেখে আমরা ঠিকই দাবি করি, এ ভাষা মানুষের ভাষা না।
তাহলে কাব্যগুণই মানুষ ও ঈশ্বরের ভাষার পার্থক্য নির্ণয়ের মানদণ্ড। যদি কবিতার রসাস্বাদনে আমরা অপারগ হই তাহলে ধর্মগ্রন্থকেও মানুষের রচিত গ্রন্থ বলে আমাদের বিভ্রান্তি তৈরি হয়।
দ্বিতীয় সংস্করণ থেকে তৃতীয় সংস্করণের মাঝখানে এগারো বছর। ইতোমধ্যে আমরা নতুন বিশ্ব বাস্তবতার মধ্যে এসে পড়েছি। শুধু আর্থ-সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ভূ- রাজনৈতিক আধিপত্য ও আগ্রাসনই নয়, বিজ্ঞান ও টেকনলজির নব নব বিস্ফোরণের মধ্য দিয়ে জগতই শুধু বদলায় নি, টেকনলজি আমাদেরকেও আমূল বদলে দিয়েছে এবং দিচ্ছে। বাংলাদেশও আর আগের মতো নাই।
শ্রুতি ও কন্ঠের জগৎ কিম্বা কবিতার মুখস্থ নির্মাণ কৌশলের কালপর্ব পার হয়ে একদা আমরা ছাপাখানার অক্ষরে ধরা পড়ে গিয়েছিলাম। আমরা কবিতা কান দিয়ে না, চোখ দিয়ে পড়তে শিখেছি। চোখকে বানিয়েছি কান, কানকে বানিয়েছি চোখ। কবিতা আমরা ছাপার অক্ষরে শুনতে ও পড়তে অভ্যস্ত হয়েছি। বলা বাহুল্য গুটেনবার্গ টেকনলজি আমাদের মধ্যে যে অভ্যাস ও রীতি তৈরি করেছে তার ফলে আমরা কবিতা বা সাহিত্য বলতে ছাপা খানায় পয়দা হওয়া জিনিস বুঝি। নতুন বাস্তবতায়, কৃৎকৌশল বা আমাদের ইন্দ্রিয় অভ্যাসের রূপান্তর কবিতা রচনা এবং কবিতার রসাস্বাদনে পরিবর্তন আনবে। আনছে। আমাদের সবকিছুই নতুন করে ভাবতে হবে। এমনকি কবিতাও।
কিন্তু ছাপাখানায় ছাপা কবিতা কতোদিন টিকবে জানি না। কিন্তু মানুষ আছে। তাই মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্বন্ধ রচনার কারিগরি বা সাহিত্য থাকবে। ছাপাখানার দিন আর কতদিন কে জানে! কবিতা লিখছি বটে। কিন্তু কবিতার চেয়েও কবিতা নিয়ে ভাবনা এখন বরং অনেক বেশী গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। তৃতীয় সংস্করণ প্রকাশের সময় এই কথাটাই বার বার মনে হচ্ছে। আমার সকল কাজে ফরিদা আখতারের কাছে দেনা হয়, এবারও একই দশা ঘটেছে এইটুকু স্বীকার না করলে অস্বস্তি থেকে যাবে।
সবার ভালবাসা বাঞ্ছা করি।
ফরহাদ মজহার ২৪ নভেম্বর ২০২২।। ৯ অগ্রহায়ন ১৪২৯।। শ্যামলী
সূচিপত্র
- খোকন এবং তার প্রতিপুরুষ খোকন এবং তার প্রতিপুরুষ ২৯
- প্রতিদ্বন্দ্বী ৩১
- যুদ্ধে খোকনের (নিখুঁত) স্ট্রাটেজি ৩৩
- খোকন-প্রতিখোকন/পুরুষ-প্রতিপুরুষ কিম্বা ৩৫
- খোকন/প্রতিপুরু ষ প্রভৃতির সিম্বায়োসিস ৩৫
- মৃত্যু সম্পর্কীয় স্কেচ ৩৬
- খোকন এবং তার প্রতিপুরুষ ৩৮
- খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন ৪০
- আমি প্রধানমন্ত্রিত্ব চাই না ৪১
- সন্তানের জন্ম ৪৪
- বিদ্রোহের কাছে আরোগ্য প্রত্যাশী আমার দিনরাত্রি ৪৮
- মধ্যরাতে চাঁদ ৪৯
- সংক্রামিত বিদ্রোহ ৫০
- আমার জন্মদিনে ৫১
- ঘড়ির দোকান ৫২
- প্রকৃত সংসার-সাজাবার সময় ৫৩
- ট্যাঙ্কের নিকটে গেলে ৫৫
- অপরাধী করিস না শব্দকে ৫৬
- হে চৈত্র হে ভালোবাসা ৫৬
- কাকাতুয়া ৫৮
- ঘড়ি ও বিষুবরেখা ৫৮
- জনমল্লিকার মালা হাতে নিয়ে বসে আছি, এসো প্রজাপতি ৫৯
- আমি প্রতিবাদ করি, দুঃখ, ফিরে যা ৬১
- আমার আপা এবং তার বান্ধবীদের য়ুনিভার্সিটি ৬২
- কবিতা, এর বিবিধ ব্যবহার ও স্বভাব ৬৩
- হে মাধবী, দ্বিধা কেন ৬৪
- আমি ডেকে বলতে পারতাম হুমায়ুন ৬৬
- করতলে গ্রেনেড ৬৮
- মনুষ্যসূচক চিহ্ন ও তৎসংক্রান্ত সমস্যা ৬৮
- নজরুলের চোখ ৭২
- সাতাশে অক্টোবর ১৯৫৮ ৭৩
- প্রতিভার কাণ্ডকারখানা ৭৪
- কাকা ৭৫
- মাতৃভাষা/মাতৃভূমি ৭৬
ত্রিভঙ্গের তিনটি জ্যামিতি
- খোকন ও নভোজাহাজ খোকন ও নভোজাহাজ ৮১
- নূহ এবং তাঁর নভোজাহাজ ৮২
- পাখিদের রাজা ৮৩
- গৃহিণী হরিণ ৮৪
- যে আমি সৃষ্টি হচ্ছি ৮৪
- কবি ৮৫
- আনন্দ ৮৬
- অবসর ৮৭
- জলপিপি ৮৭
- তোমাকে নয় ৮৮
- রমণী ৮৯
- লালন ফকির ৯০
- আমি পরবাসে যাবো ৯১
- রেণুরমণীয় পালক/তোমার বাহু ৯২
- মেঘ অথবা বঙ্গীয় বুধবার ৯৩
- আমার ফেব্রুয়ারিগুলোকে ৯৪
- ন্যূইঅর্কে রাত্রি ৯৫
- অক্ষম রাত্রী ৯৫
- ইঞ্জিনিঅর ৯৭
- অঙ্কুরোদ্গমের বৃষ্টি ৯৮
- অহংকার ১০০
- অজ্ঞানতাবশে ১০১
- ন্যূইঅর্কে বন্ধুদের সঙ্গে গল্প ১০২
- মিষ্টি রূপকথার গল্প ১০৫
মৃগয়া/কবিতায়ন বা বিজ্ঞান শিকার
- জলমুনশী ১০৭
- সিংহষাঁড় ১০৯
- আরশোলার গল্প ১১২
- নৃতত্ত্ব ১১৪
জাতমাতারি
- জাতমাতারি/জীবনদেবীর প্রতি ১১৫
- রিক্সা ১১৯
- সদর রাস্তা ১২০
- বন্ধুদের প্রতি ১২১
- ইস্টিশান ১২১
- তুমি খেলার খুশি আমার ১২৩
- একটি বৃক্ষ চাষ করেছি ১২৩
- তুমি ভুল করলে ১২৪
- আমার ভেতরকার যে কবি ১২৪
- অপেক্ষায় আছি ১২৫
আমাকে তুমি দাঁড় করিয়ে দিয়েছ বিপ্লবের সামনে
- কবিতা ও সশস্ত্র বিপ্লব ১২৯
- আমাকে তুমি দাঁড় করিয়ে দিয়েছ বিপ্লবের তোমার সামনে ১২৯
- দোদুল্যমান মুহূর্তে ১৩১
- মোনাফেক ১৩১
- প্রাগৈতিহাসিক ১৩২
- ইতিহাসের মূর্তনির্দিষ্ট লক্ষ্য ১৩৩
- লাশসকল প্রতিশোধ নেবে ১৩৮
- সমরপতিদের গণতন্ত্র ১৪১
- কবিতা ও রাজনীতি ১৪২
- সুন্দরের মোয়াজ্জিন ১৪২
- শিল্পের টেকনোলজি ১৪৪
- শিল্পের ভাষার মধ্যে এখন ১৪৪
- আবু তাহেরের কাঠের ক্রাচ ১৪৭
- বৈশাখের মেঘ ১৪৭
- যদি পারো ১৪৮
- সাধারণের বোধগম্য কবিতা ১৪৯
- অশোকতরুর ক্রোধ ১৫৪
- গেরিলা ১৫৫
- কর্তৃত্ব গ্রহণ করো, নারী ১৫৭
বৃক্ষ
- গ্রন্থ ১৬৩
- আষাঢ়ে বৃষ্টিবিষয়ক অক্ষম প্রবন্ধ ১৬৪
- বস্তু ও শস্যের কবিতা ১৬৬
- মনীষার উপাসক ১৬৯
- উদ্ভিদ ১৭১
- পরিবর্তন ১৭২
- বুররাক: মধ্যরাতের অতিথি ১৭২
- আমার বাক্যের কোনো মাতৃভাষা নেই ১৭৫
- রিদয়ের রিদপিণ্ড ১৭৬
- স্বরযন্ত্র ১৭৭
- ভুলবশত শব্দ ১৭৯
- দীর্ঘ পরিকল্পনা আমার ১৮১
- তোমার অভিপ্রায়গুলো ১৮২
- মনীষাযুগে বৃক্ষই সম্রাট ১৮৩
- পরবাসী ১৮৫
- স্পর্শবাক কবিতা ১৮৬
- মানকুসুম ১৮৭
- গাঁয়ে তোমার বাড়ি ১৮৮
- সংবাদ মূলত কাব্য ১৮৮
- ভাসমান ভাষার জন্য প্রার্থনা ১৮৯
- প্রভাতী ১৮৯
- প্রিয়তমা এস্কিমোর জন্য প্রেমের কবিতা ১৯০
- মানুষ ও প্রকৃতি ১৯৪
- অসামান্য সময় ১৯৫
- নিবেদন ১৯৫
- প্রেম ১৯৬
সুভাকুসুম দুইফর্মা
- সুজাকুসুম দুইফর্মা ২০১
- পড়শীর একচালা ২০১
- ইচ্ছের মতো স্বাধীন ২০২
- খোলো দ্বার গৃহস্বামী ২০৩
- আমি কিন্তু ফিরি নাই ২০৩
- আমাদের আমখানি ২০৪
- আছে যৌনাকাঙ্ক্ষা হয় ২০৪
- পিতৃস্নেহ ২০৫
- প্রেম ও প্রজ্ঞার উপাসনা ২০৬
- আমার যমজ বোন ২০৬
- অনন্তের শাশ্বতের তর্ক ২০৮
- দৃষ্টিদাহ্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ও অপ্রত্যক্ষ মনীষা ২০৮
- মোর স্পন্দন ২০৯
- তোমার ঘড়ির ঋতু ২১০
- যে হাত তোমাকে দিচ্ছি ২১০
- অনিন্দ্যসুন্দরী তুমি ২১১
- আলো যত্ন চাই ২১২
- ঋতুর মশকরা ২১২
- খেলা ২১৩
- আমি চাই সমগ্রতা ২১৪
- নির্মাণ করেছি শিল্পে ২১৪
- অলস প্রেমিক ২১৫
- এভাবে কি দিন যাবে ২১৬
- তোমার হৃদয় ২১৬
- জল পড়ে পাতা নড়ে ২১৭
- আমার নিজস্ব গৃহ ২১৭
- প্রতিশোধ ২১৮
- কুয়াশা কুয়াশা ২১৯
- ভেঙে ফের গড়ো ২১৯
- যথার্থ প্রেমিক ২২০
- বাংলা কবিতার প্রতি ২২১
অকস্মাৎ রপ্তানিমুখী নারীমেশিন
- কেউ কারো স্থান দখল করতে পারে না ২২৫
- আমার আকস্মিক হামলা প্রসঙ্গে ২২৭
- আমাদের ভালোবাসা, মেহেরজান ২২৮
- ট্রাফিকপুলিশ ২৩২
- নিম্নপদস্থ সকাল সাড়ে সাতটা ২৩৩
- তিন সেকেন্ড বাক্য ২৩৩
- মিছিলে শহীদ হে অপরিচিত বালককিশোর ২৩৪
- কৃষ্ণচূড়ার রণনৈতিক কৌশল ২৩৬
- অকস্মাৎ রপ্তানিমুখী পোশাক তৈরি কারখানার কিশোরী শ্রমিক ২৩৭
- তোমাকেও দেখি, আমাকেও দেখি ২৪৫
- ক্যামেরা সাব্বাশ ২৪৭
- বেঈমান ও নপুংসকদের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি ২৪৯
- প্রীতিলতা গাঙ্গুলী বা ইন্দিরা গান্ধীর জন্যে একটি দীর্ঘ শোকগাথা ২৫৫
- হরতাল ১৯৮৪ ২৬৩
খসড়া গদ্য
- কবি/প্রকৃতি/মনীষা ২৬৯
- অনুশীলন ২৬৯
- ফেব্রুয়ারির তেইশ তারিখ ২৭১
- সংকেত সংগ্রহ ২৭২
- পদ্যরচনা সংক্রান্ত প্রবন্ধ ২৭৩
- দেখা ২৭৫
- মৃত্যু অথবা অপরূপগঞ্জ মৃত্যু কি কখনো মৃত্যুবরণ করে ২৭৭
- আম্মা, উত্তর দিচ্ছ না কেন? ২৭৯
- বৃষ্টি ও বিজ্ঞানের কবিতা ২৮১
- পূর্ব-পশ্চিম ২৮২
- খসড়া গদ্য ২৮২
- পাখি ২৮৪
- লেফটেনান্ট জেনারেল ট্রাক ২৮৬
মেঘমেশিনের সঙ্গীত
- বর্ষা ২৯৫
- বাস্তবোচিত পদ্য ২৯৫
- স্ববিরোধী পাখির গান ২৯৬
- তোমার ঝান্ডা বইবে কে? ২৯৮
- মেঘমেশিনের সঙ্গীত ৩০১
- তোমার ইস্টিশান ৩০৩
- চাঁদ/ইলেকট্রিসিটি অথবা কবিতা/গদ্য ৩০৪
- মেঘদূত ৩০৪
- স্মৃতি কিম্বা হাওয়া ৩০৫
- উপবেশনের ভঙ্গি ৩০৬
- বিষাদ দিবসের গীত ৩০৭
- প্রেম সঙ্গীত ৩০৮
- গণিত এবং কানকোর নন্দনতত্ত্ব ৩০৯
- খরগোশের গান ৩১০
- দৈনন্দিনতা ৩১১
- উশখুশ ৩১২
- শ্যাওলার গান ৩১৩
- জেব্রা ও জিরাফ ৩১৩
- দৃশ্যমান হও, চালক ৩১৪
- বিজ্ঞানস্তুতি ৩১৫
- সন্ধিক্ষণের বৃষ্টি ৩১৭
- ইহলৌকিক ৩১৮
- নগর এবং নৈসর্গের সীমা ৩২০
- কবি ও কবিতা ৩২২
- মেঘ ও মেশিন ৩২৫
এবাদতনামা
- উৎসর্গ পদ্য ৩২৯
- বলি, ও টগরফুল ৩৩০
- বৃক্ষতলে চোর কিংবা বাদামভিখারি ৩৩০
- ‘সকল প্রশংসা তাঁর’ ৩৩১
- নয়া অভ্যুদয় ৩৩২
- রূহ ও নফসের দ্বন্দ্ব ৩৩২
- দুনিয়া রেজিস্ট্রি করো ৩৩৩
- কলিজার ছায়া ৩৩৪
- সিধা কানেকশান ৩৩৪
- কাদা দিয়ে দাগা দেবো ৩৩৫
- সহিসালামতে আছে সবার ভণ্ডামি ৩৩৬
- মজেছি নিজের মোহে ৩৩৬
- বাংলা তোমার নয় ৩৩৭
- সব ধর্মে এক কথা ৩৩৮
- কাঁধে করে ঘুরিফিরি ৩৩৮
- স্বেচ্ছায় সিজদা চাও ৩৩৯
- ইমান বা রেনে দেকার্তের জ্যামিতি ৩৪০
- ফুরসত কোথায়? ৩৪০
- আল্লার কালাম ৩৪১
- একাকী থেকেছি ৩৪২
- ‘আম্রমুকুল মারহাবা' ৩৪২
- নগদ ৩৪৩
- বেকায়দা সওয়াল ৩৪৪
- শতাতে বিকায় তৌহিদ ৩৪৪
- বেগম শালিখ ৩৪৫
- হেরা গুহা গহ্বরে ৩৪৬
- জিম্মাদার বিদ্রোহের লাশে ৩৪৬
- ওয়াদা ৩৪৭
- মানুষের মহব্বত ৩৪৮
- আমিও মিশিবো কালস্রোতে ৩৪৮
- শীরাম পরমহংস ৩৪৯
- ঠাকুরের বেটা ৩৫০
- কচি হাঁটু কচি পায়ে ৩৫০
- কবিদের বাদশাহ তিনি ৩৫১
- বেয়াদপি ৩৫২
- বোরখা ৩৫২
- বিবি খাদিজা ৩৫৩
- সোনার মদিনা চল ৩৫৪
- নবীর রুমাল ৩৫৪
- ফটোগ্রাফার ৩৫৫
- পদশব্দ ৩৫৬
- আষাঢ় ৩৫৬
- নবীজির ওয়াস্তে ৩৫৭
- আমার জানিতে সাধ ৩৫৮
- বিসমিল্লাহ ৩৫৮
- যতনে, সতত’ হৃদয়ে রেখো আদরিণী শ্যামা মাকে ৩৫৯
- ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ ৩৫৯
- সুবেহসাদেক বৃষ্টি ৩৬০
- তিন পাগলে হোল মেলা নদে এসে... ৩৬১
- আমি ঘোর পৌত্তলিক ৩৬২
- 'আমি' ৩৬২
- শশী গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সঙ্গে নামাজ আদায় পূজায় বসেছি ৩৮৫
- ঘুম ৩৬৪
- অনন্তের বৈকুণ্ঠধাম ৩৬৪
- নিদানের কালে ৩৬৫
- বিনয়ের দুই বাংলা ৩৬৬
- কাদা, জল, নীলাকাশ ৩৬৬
- এশেকের ভেদ ৩৬৭
- ছেঁউড়িয়া ৩৬৮
- আজান ৩৬৮
- সহস্রার পদ্মচক্র ৩৬৯
- মৃত্যু ৩৭০
- শ্রীরাধিকা ৩৭০
- নিত্যানন্দ ৩৭১
- তিন পাগলে হোল মেলা নদে এসে ৩৭২
- জালালুদ্দিন রুমি ৩৭২
- কোরান শরিফ ৩৭৩
- প্রেমধর্ম ৩৭৪
- অনন্ত গল্প ৩৭৪
- গুরু ৩৭৫
- বিপ্লবী গোরা ৩৭৬
- বাংলায় মোনাজাত ৩৭৬
- তওবা ৩৭৭
- দাসী শুধু জানে ৩৭৮
- আশেকির দিব্য কারখানা ৩৭৮
- বৃক্ষধর্ম ৩৭৯
- সরলতা ৩৮০
- মানুষ ৩৮০
- ইবলিসের দিন ৩৮১
- দেখা ৩৮২
- যে জানে সে জানে ৩৮২
- কবিতার জন্য ৩৮৩
- নিহেতু প্রেম ৩৮৪
- কে বা বাংলাদেশ! ৩৮৪
- পূজায় বসেছি ৩৮৫
- যদি দেখে ফেলি মুখ ৩৮৬
- বিজ্ঞানী হয়েছি ৩৮৬
- সঙ্গ দোষে নষ্ট আমি ৩৮৭
- প্রতিবিম্ব হবো না ৩৮৮
- গোনাহ ৩৮৮
- আমিও উদিত হবো পুবে ৩৮৯
- বিশুদ্ধ ভিক্ষুকের বৃত্তি ৩৯০
- নিহেতু প্রেমের গল্প ৩৯০
- নদী ৩৯১
- মওতের মুখচ্ছবি ৩৯২
- জন্মেই হাজতি আমি ৩৯২
- কমিউনিস্ট ৩৯৩
- বর্তমান ৩৯৪
- নামাতীত ৩৯৪
- বিরহ ৩৯৫
অসময়ের নোটবই
- এক মধ্যবিত্ত তরুণের জন্য সান্ত্বনা পদ্য ৩৯৯
- রাষ্ট্রদ্রোহী জাহানারা আসছে, হুঁশিয়ার!!! ৪০২
- আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের জন্য একটি পদ্য ৪০৮
- শুধু কবির জন্যে নয়, সবার জন্যে সাবধানী পদ্য ৪১১
- মধ্যবিত্তের বিরুদ্ধে এক চিরকুট সমালোচনা ৪১৩
- চীনা কলম সম্পর্কে একটি প্রচারমূলক কবিতা ৪১৬
- প্রকৃতি ও বিজ্ঞানের মধ্যবর্তী পথ ৪১৭
- আততায়ী শিল্পের আঘাত ৪১৯
- আত্মপ্রবঞ্চনা ৪২০
- পদ্য হবে দেহ ৪২১
- প্রজ্ঞার পদ্য ৪২১
- প্রভাতের প্রার্থনা ৪২২
- শিবসুন্দর ব্রীজ ৪২৩
- ধর্মতত্ত্ব ৪২৪
- উভয়সংকট ৪২৫
- কোথায় নেবে নাও আমি অপেক্ষা করছি ৪২৬
- পিছু ছাড়িব না ৪২৭
- প্রেমগীত ৪২৮
- একটি প্রাচীন দাঁড়কাকের গল্প ৪৩০
- আমার মতো বেকুব আর হয় না ৪৩১
- নিশীথে যাইও ফুলবনে রে ভোমরা ৪৩৫
- মনুষ্য দর্শন ৪৪৭
- প্রেম ৪৪০
- অর্থমন্ত্রী যখন আদমজী জুট মিল বন্ধ করলেন ৪৪১
- কী আছে আমার? ৪৪৩
- সোজা ও সরলভাবে 888
- মানুষের জন্য ৪৪৫
- আফগানিস্তান ৪৪৫
- অসময়ের নোটবই ৪৪৬
দরদী বকুল
- বাড়তি পদ্য ৪৫৩
- উদ্ভিদ বিজ্ঞান ৪৫৫
- বকুল নগর ৪৫৬
- বঙ্গের সেরা মেজবান ৪৫৮
- সহসা বিকেলে ৪৬০
- মুর্গিছানা সম্পর্কে একটি বস্তুবাদী রচনা ৪৬১
- সাঁকো ৪৬৪
- তিনিই একমাত্র স্রষ্টা যদি ৪৬৭
- শৃঙ্গার ৪৬৮
- বিচ্ছেদ গীত ৪৭০
- ফিরে এসো বাবু খরগোশ ৪৭২
- মাতৃভূমির প্রতি একটি ভূতাত্ত্বিক স্তুতি ৪৭৪
- সদানন্দ ভোর ৪৭৭
- দেহতত্ত্ব ৪৭৮
- বাঞ্ছা ৪৭৯
- কবির রিরংসা ৪৮০
- ক্ষুধা ৪৮১
গুবরে পোকার শ্বশুর
- বেরো তুই শুয়োর, গুবরে পোকার শ্বশুর ৪৮৫
- সাড়ে তেত্রিশ কোটি টিকটিকির ডিম ৪৮৫
- টিপেটুপে দেখলেও দেখতে পারো ৪৮৫
- মুৰ্গিছানা ফুটছে ৪৮৬
- ধানপেষাই কলে চাল ৪৮৬
- ডাইনোসর ছারপোকা ৪৮৭
- কুসুমের মোসাহেব ৪৮৭
- বড়শি বেঁধা মাছ ৪৮৭
- আলজিভের ফুশলানি ৪৮৮
- শয়তানের লেজ কাটা ৪৮৯
- টেপরেকর্ডার ৪৮৯
- শহীদের জবানবন্দী ৪৯০
- তখন যদি না চিনতে পারিস দেখবি গলায় ফাঁসি ৪৯০
- ফোশকা ৪৯১
- দীনের দুর্দশা ৪৯১
- বেকুব কবি ৪৯২
- ইনশাল্লাহ ৪৯২
- মনুষ্য প্রজাতি সংরক্ষণ সমিতি ৪৯২
- সাংবাদিকতা ৪৯৩
- এতিম পদ্য ৪৯৪
- আত্মা ও সম্পত্তি ৪৯৪
- অমৃতভোগ আমের আড়ত ৪৯৫
- উইপোকার কেচ্ছা ৪৯৫
- 'ইললিগাল অপারেশন ৪৯৬
- দৈত্যের গল্প ৪৯৭
- অন্নপূর্ণা ৪৯৭
- মৃত্যু ৪৯৮
- মানুষের সঙ্গে সাড়ে তিন আনা ৪৯৮
- সময় ৪৯৯
- খরগোশ ৫০০
- টিকটিকির অধিবিদ্যা ৫০০
- দয়াল নিতাই কারেও ফেলে যাবে না ৫০১
- ব্ৰহ্মজ্ঞান ৫০২
- হারামজাদা ৫০২
কবিতার বোনের সঙ্গে আবার
প্রথম তরঙ্গ
- গর্ভসূত্র ৫১০
- সরস্বতীর বিখণ্ড বাংলা ৫১৫
- ঈশ্বরে বিজ্ঞানী ৫১৯
- পারলে শেখা ৫২০
- ঘুম ৫২৩
- ফেরা ৫২৫
- শোলোক ৫২৬
- দিদি ৫২৭
দ্বিতীয় তরঙ্গ
- জঙ্গনামা ৫৩১
- প্রতিবেশী ৫৩৩
- আইকন বাইকন ৫৩৪
তৃতীয় তরঙ্গ
- ফাইনাল গেইম ৫৩৭
- পুরুষতন্ত্র ৫৩৮
- দিদির সঙ্গে ওড়া ৫৪০
- সুসংবাদ ৫৪২
- ভেজা কবিতা ৫৪৩
- শেষ ছত্র ৫৪৪
ক্যামেরাগিরি
- ফরিদার জন্য ক্যামেরাগিরি ৫৪৯
- গণিতজ্ঞ ৫৫০
- শালিক পাখির দিকে সাড়ে সাত রকমভাবে তাকাইবার পদ্ধতি ৫৫২
- আমার কবিতা ৫৫৫
- আহা রে বৃষ্টি! ৫৫৮
- বিছানা ৫৬১
- কবে হবে সজল বরষা... ৫৬২
- প্রেম ৫৬৫
- আকাশ ৫৬৭
- বৈশাখি পূর্ণিমায় সুসমাচার ১৪১১ ৫৬৯
- নয়াকৃষি ৫৭৪
- নারীধর্ম ৫৭৫
- বিদ্রোহী ভাদ্রের জন্য তিনটি কবিতা ৫৭৬
- দাঁতে মনুষ্যমাংস ৫৭৯
- গনগনে পদ্য ৫৭৯
- বাঘের ভালোবাসা ৫৮১
- চলো যাই ৫৮১
- বৃষ্টি, তোরে আমি ধরুম ৫৮২
- বিরহই যখন বঙ্গে নামায ৫৮৪
তুমি ছাড়া আর কোন শালারে আমি কেয়ার করি?
- ইস্পাতের ঠোঁট ৫৮৯
- ভাদ্রে মোহাম্মদপুরে বৃষ্টি ৫৯০
- হপ্তার গান ৫৯১
- মাছ বিষয়ে দুইটি কবিতা ৫৯১
- কেন তোমার মাছ কাটা দেখি ৫৯৩
- সরল হয়ে যাও পদ্য ৫৯৩
- নিহেতু ধর্মঘট: প্রেমের কবিতা ২০১৫ ৫৯৬
- বাইশে শ্রাবণ ৫৯৯
- মেঘের কোলে রোদ হেসেছে ৬০০
- যদি মরে যাই ৬০১
- বিদ্যাঘর ৬০১
- এরোপ্লেনের জন্য উৎকণ্ঠা ৬০২
- ডিম ৬০৩
- শারদীয় পূর্ণিমা ৬০৪
- শরতে সাগুফতা ৬০৫
- শীতের সকাল ৬০৬
- কমলা ৬০৭
- বৃহস্পতিবারে: একজন কিশোর কবিকে.... ৬০৭
- চাষা ৬০৮
- ডাকপিয়ন ৬০৮
- রে মালিনী ৬১১
- সাগুফতা ৬১২
- ক্রোধ ৬১৪
- পাখী ৬১৫
- মামা ৬১৭
সদরুদ্দীন
প্রথম তরঙ্গ
- আর্জুমান্দ ৬২১
- ইটালিয়ান পাস্তা আর কফি খাই ৬২৫
- নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ ৬২৭
- নিষ্ঠুর ৬৩০
- জ্যৈষ্ঠের পুরাণ ৬৩১
- আমি তাঁরই দাসানুদাস ৬৩২
- সদরুদ্দীন ৬৩৪
- এহতেকাফ ৬৩৫
- মানস সরোবর ৬৩৮
- পহেলা জুলাই ২০১৬ ৬৪০
দ্বিতীয় তরঙ্গ
- খাঁচা ৬৪৫
- জাতীয় সঙ্গীত ৬৪৫
- মুসাফির ৬৪৫
- কমরেড ৬৪৬
- সোফিয়া ৬৪৭
- বিয়েবাড়ি ৬৪৮
- হাড্ডিগুড্ডি ৬৪৮
- পান্নালাল ৬৪৯
- জেলার ৬৪৯
- ঝরা পাতা ৬৫০
- ছাদ ৬৫০
- ঈসায়ী বছরের প্রার্থনা ৬৫১
- চলো ৬৫২
- বিচার ৬৫৫
অনুবাদ কবিতা
খুন হবার দুই রকম পদ্ধতি
"কৈফিয়ত: রোকে ডালটন, আবার!
- রোকে ডালটন (১৯৩৫-১৯৭৫): বিপ্লবী ও নাজিম হিকমতকে লিখা চিঠি ৬৫৯
- সংগতি ৬৬২
- তুমি আমাকে আগাপাছতলা পিটিয়েছো ৬৬২
- ভূগোলবিদের পদ্য ৬৬৩
- মেক্সিকো ৬৬৪
- আমার প্রতিবেশী ৬৬৫
- দু'জন গ্রীক গেরিলা: এক বুড়ো আর এক বেঈমান ৬৬৫
- দোষীদের সম্বন্ধে ৬৬৬
- বিপ্লব ৬৬৭
- জেনারেল মার্তিনেজ ৬৬৮
- ৬০% এল সালভেদর ৬৬৮
- কার কথা বলবে কবি? ৬৬৯
- কঠিন সময় ৬৭০
- ল্যাটিন আমেরিকায় ৬৭১
- পত্রিকায় খারাপ খবর ৬৭১
- বিপদ ডেকে আনা ৬৭২
- সৈনিকদের বিশ্রাম ৬৭২
- প্রেসিডেন্ট ৬৭৩
- সংশোধনবাদ ৬৭৪
- মাথাব্যথা ৬৭৪
- গত শতাব্দীর একজন অটো রেনে কাস্তিলো ৬৭৫
- সার্বভৌমত্ব ৬৭৭
- সবাই ৬৭৮
- প্রেমের পদ্য ৬৭৯
- ভেবে দেখা ৬৮১
- পদ্যের কার্যকর মানদণ্ড ৬৮২
- উদ্বৃত্ত মূল্য সম্বন্ধে ৬৮২
- আরো বিকশিত প্রেমের জন্য ৬৮৩
- পুলিশ আর ন্যাশনাল গার্ড ৬৮৪
- স্মৃতি ও জিজ্ঞাসা ৬৮৮
- প্রিয়তমা পদ্যের কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা ১৯৭৪ ৬৮৮
- তোমাদের মতোই ৬৮৯
- বাইবেলের ব্যবসা ৬৮৯
- যীশুর বাক্য নিয়ে অদল বদল ৬৯০
- দুই প্রকার ধর্ম ৬৯১
- খুন হবার দুই রকম পদ্ধতি ৬৯২
- পুরানো কমিউনিস্ট আর গেরিলাদের মধ্যে পার্থক্য ৬৯৩
- এল সালভেদরের জন্য একটি পরামর্শ ৬৯৪
- বেয়াড়া লজিক ৬৯৪
- সংশোধনবাদী অগ্নিগিরির প্রতীকী পর্যালোচনা ৬৯৫
- সবে মাত্র শুরু ৬৯৫
- হতে পারে ৬৯৬
- পেটি বুর্জোয়া ৬৯৭
- কবিতার নৈতিকতা প্রসঙ্গে ৬৯৮
- জেনে শুনে চলা ৬৯৮
- প্রেম সংক্রান্ত তৃতীয় পদ্য ৬৯৯
- চিলি ১৯৭৮ আর সালভেদর ১৯৩২: একটি তুলনামূলক পরিসংখ্যান ৬৯৯
- নতুন স্কুল ৭০০
- প্রেম নিয়ে তৃতীয় পদ্য ৭০০
- এল সালভেদর ৭০১
অগ্রন্থিত কবিতা
শিবানী
- শিবানী বন্দনা-১ ৭০৫
- তুমিই সত্য ওঁ শিবানী ৭০৯
- যখন সংক্রান্তি ৭১০
- বর্ষা ৭১৩
- বন্ধু ৭১৪
- ওরে প্রেম ৭১৬
- পূর্বজন্ম ৭১৬
- হা হা শহর ৭১৭
- আবার বাইশে শ্রাবণ ৭১৮
- পাঠসূত্র ৭২০
গান
যে তুমি রঙ দেখোনি
- আর জন্মে আমি যেন গায়ক হয়ে জন্ম লাভ করি ৭২৫
- যেমন করে ভোরের চোখে প্রভাত লেগে থাকে ৭২৯
- যে তুমি রঙ দেখোনি, আঁধারের রূপ দেখোনি ৭৩০
- স্পষ্ট করে বলি যদি হয়তো স্পষ্ট বুঝতে পারো ৭৩১
- যমুনা দেখোনি তুমি ৭৩২
- গতকাল ছিল বারুদভর্তি দুপুর ৭৩৩
- যে জীবন স্বপ্নের সে জীবন নয় আমি আজ ৭৩৩
- কুয়াশায় ওপরে তাকাই কিছু নেই, কুয়াশায় ৭৩৪
- কে তুমি কড়া নেড়ে ফের ৭৩৫
- পুরনো দেয়াল, পোড়ো বাড়ি, পলেস্তরা খসা কড়িকাঠ ৭৩৬
- অনাবাদে রয় পড়ে বয় ৭৩৬
- বধূ কেন তাড়া তাড়া ৭৩৭
- প্রকৃতির নানা সাজে ৭৩৮
- কপালে ছিল না টিপ ৭৩৮
- বৈতালিয়া বেতালে বাজাইলি মৃদঙ্গ ৭৩৯
- বিকেল যেমন ঘরে ফেরা পাখির ৭৪০
- আমি তোমাকে কতদিন দেখিনি ৭৪১
- একজন মুক্তিযোদ্ধা ৭৪১
- আমার হৃদয়ে যে পাখি থাকেন ৭৪২
- যদি পার আমাকে সাগরের কাছে নিয়ে যেও ৭৪৩
- এই নষ্ট শহরে নাম না জানা যে কোনো মাস্তান ৭৪৪
- মাঝে মাঝে দেখা দাও মাঝে মাঝে দাও না ৭৪৫
- সন্ধেবেলা যখন কোথাও কেউ নেই:
- এই জগতের ফুল কক্ষনো মরে না ৭৪৬
- জন্ম অন্ধ বলে অন্ধকারে ৭৫০
- ভয়ে ভয়ে ভয়ে আছি ৭৫১
- পরিশিষ্ট ॥ ৭৫৩