কবিতাসংগ্রহ

কবিতাসংগ্রহ, ফরহাদ মজহার; দ্বিতীয় সংস্করণ, ফেব্রুয়ারি ২০১১। মাওলা ব্রাদার্স প্রকাশনি, ঢাকা। পৃষ্ঠা ৫৫১; মূল্য ৪৫০/=
ফরহাদ মজহার এখন কিংবদন্তি। জীবনযাপন, কাজ, কাব্য, সংগীত, নাটক, চিন্তাভাবনা সব মিলিয়েই কাজ করছেন নীরবে। কৃষি, শিল্প, প্রকৃতি, ভাবান্দোলন, রাজনীতি ইত্যাদি। তিনি আছেন যেখানে তাঁর দরকার তাঁর দায় ও ভূমিকাসমেত।
ষাট দশকের শেষ থেকে ‘খোকন এবং তার প্রতিপুরুষ’-এর কবিতাগুলো ছাপা শুরু হবার পর থেকে বাংলা কবিতা আর আগের মতো রইল না। কাব্যনির্মাণের শৈলী বিশেষত বিজ্ঞান ও বৈজ্ঞানিক অনুষঙ্গ ছিল নিছকই কবিতার বাইরের দিক, আসলে কবি ও কবিতার বেড়ে ওঠা কিংবা কবিতার নিজের ভেতরের লড়াই খোকনের সঙ্গে তার পুরুষের একই সঙ্গে একটি জনগোষ্ঠীর বেড়ে ওঠার সংগ্রাম, একটি রাষ্ট্রের ইতিহাস সেটা ফরদাহ মজহার দেখিয়েছেন কবিতা,ভাব এবং ইতিহাসের ত্রিভুজ এঁকে। বাংলাদেশর মুক্তিযুদ্ধকে তিনি নিরীক্ষণ করলেন অনেক অনেক গভীর থেকে। তাঁর শ্রেণীর টানাপড়েন দিয়ে বোঝার চেষ্টা করলেন। কবিতার এই জ্যামিতি আজ অবধি কেউই আর নতুন করে আঁকতে পারেননি।
তারপর এর লিপ্ত ধারার কবিতা। যেখানে কবিতা সরাসরি রাজনীতি ও ইতিহাসনির্মাণে অংশগ্রহণ করে। যেমন, ‘আমাকে তুমি দাঁড় করিয়ে দিয়েছ বিপ্লবের সামনে’। এল কবিতার সঙ্গে দর্শনের টক্কর দেওয়া। যথা-‘বৃক্ষ’ অর্থাৎ মানুষ ও প্রকৃতির ভেদ-বিচারের পদ্য।
এরপর ঘটল বাংলা কবিতার বড় ঘটনা: ‘এবাদতনামা’ ধর্মতত্ত্বকে তার বৈদী বা আসমানি খোলস খুলে ফেলতে ভেতর থেকে বাধ্য করা। ধর্ম ছাড়া মানুষের ইতিহাস অসম্ভব। মানুষই মানুষের বিদ্যা, নীতি ও বিধানের শর্ত। জ্ঞানরূপে তাকে জানা, ভক্তিরূপে তার উপাসনা বা সালাত আদায় করা এবং করণকর্মে সেই রূপচর্চা ছাড়া মানুষের ইতিহাস নাই-ফরহাদ বলেন।
এবাদতনামা বাংলার কাব্য ও ভাবান্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠল।
তাঁর শেষ নিরীক্ষার মধ্যে আছে ‘কবিতার বোনের সঙ্গে আবার’। জননী সরস্বতীর গর্ভে বসে নিজের সহোদরার সঙ্গে কিংবা সীমান্তের দুই পাশের ভাই আর বোনের অভিনব কথোপথকন এই কাব্য। এখন চলছে ‘ক্যামেরাগিরি’। নতুন কাব্য-ভাষা ও বিষয়ের অন্বেষণ। কবিতাকে ভেঙেছেন তিনি বারবার। আবার তৈরি করেছেন নতুন করে। নতুন নতুন সম্ভাবনার দিকগুলো দেখিয়েছেন দারুণ দক্ষতায়।
সূচিপত্র
- খোকন এবং তার প্রতিপুরুষ।
- খোকন এবং তার প্রতিপুরুষ।
- প্রতিদ্বন্দ্বী।
- যুদ্ধে খোকনের (নিখুঁত) ষ্ট্রাটেজি।
- খোকন-প্রতিখোকন/পুরুষ-প্রতিপুরুষ কিম্বা।
- খোন/প্রতিপুরুষ প্রভৃতির সিম্বায়োসিস।
- মৃত্যু সম্পর্কীয় স্কেচ।
- খোন এবং তার প্রতিপুরুষ।
- খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন।
- আমি প্রধানমন্ত্রীত্ব চাই না।
- সন্তানের জন্ম।
- বিদ্রোহের কাছে আরোগ্য প্রত্যাশী আমরা দিনরাত্রি।
- মধ্যরাতে চাঁদ। সংক্রামিত বিদ্রোহ।
- আমার জন্মদিনে।
- ঘড়ির দোকান।
- প্রকৃত সংসার-সাজাবার সময়।
- ট্যাঙ্কের নিকটে গেলে।
- অপরাধী করিস না শব্দকে।
- হে চৈত্র হে ভালোবাসা।
- কাকাতুয়া।
- ঘড়ি ও বিষুবরেখা।
- জনমল্লিকার মালা হাতে নিয়ে বসে আছি, এসো প্রজাপতি।
- আমি প্রতিবাদ করি, দুঃখ, ফিরে যা।
- আমার আপা এবং তার বান্ধবীদের য়ুনিভার্সিটি।
- কবিতা, এর বিবিধ ব্যবহার ও স্বভাব।
- হে মাধবী, দ্বিধা কেন।
- আমি ডেকে বলতে পারতুম হুমায়ুন।
- করতলে-গ্রেনেড।
- মনুষ্যসূচক চিহ্ন ও তৎসংক্রান্ত সমস্যা।
- নজরুলের চোখ।
- সাতাশে অক্টোবর।
- প্রতিভার কা-কারখানা।
- কাকা।
- মাতৃভাষা/মাতৃভূমি।
ত্রিভঙ্গের তিনটি জ্যামিতি
খোকন ও নভোজাহাজ
- খোকন ও নভোজাহাজ।
- নূহ এবং তাঁর নভোজাহাজ।
- পাখিদের রাজা।
- গৃহণী হরিণ।
- যে আমি সৃষ্টি হচ্ছি।
- কবি।
- আনন্দ।
- অবসর।
- জলপিপি।
- তোমাকে নয়।
- রমণী।
- লালন ফকির।
- আমি পরবাসে যাবো।
- রেণুরমণীয় পালক/তোমার বহু।
- মেঘ অথবা বঙ্গীয় বুধবার।
- আমরা ফেব্রুয়ারিগুলোকে।
- ন্যূইঅর্কে রাত্রি।
- অক্ষম রাত্রি।
- ইঞ্জিনিঅর।
- অঙ্কুরোদগমের বৃষ্টি।
- অহংকার।
- অজ্ঞানতাবশে।
- ন্যূইঅর্কে বন্ধুদের সঙ্গে গল্প।
- মিষ্টি রূপকথার গল্প।
মৃগয়া/কবিতায়ন বা বিজ্ঞান শিকার
- জলমুনশী।
- সিংহষাঁড়।
- আরশোলার গল্প।
- নৃতত্ত্ব।
জাতমাতারি
- জাতমাতারি/জীবনদেবীর প্রতি।
- রিক্সা।
- সদর রাস্তা।
- বন্ধুদের প্রতি।
- ইষ্টিশান।
- তুমি খেলার খুশী আমার।
- একটি বৃক্ষ চাষ করেছি।
- তুমি ভুল করলে।
- আমার ভেতরকার যে কবি।
- অপেক্ষায় আছি।
আমাকে তুমি দাঁড় করিয়ে দিয়েছ বিপ্লবের সামনে
- কবিতা ও সশস্ত্র বিপ্লব।
- আমাকে তুমি দাঁড় করিয়ে দিয়েছ বিপ্লবের সামনে।
- দোদুল্যমান মুহূর্তে।
- মোনাফেক।
- প্রাগৈতিহাসিক।
- ইতিহাসের মূর্তনির্দিষ্ট লক্ষ্য।
- লাশসকল প্রতিশোধ নেবে।
- সমরপতিদের গণতন্ত্র।
- কবিতা ও রাজনীতি।
- শিল্পের টেকনোলজি।
- শিল্পের ভাষার মধ্যে এখন।
- আবু তাহেরের কাঠের ক্রাচ।
- বৈশাখের মেষ।
- যদি পারো।
- সাধারণের বোধগম্য কবিতা।
- আশোকতরুর ক্রোধ।
- গেরিলা।
- কর্তৃত্ব গ্রহণ কর, নারী।
বৃক্ষ
- গ্রন্থ।
- আষাঢ়ে বৃষ্টিবিষয়ক অক্ষম প্রবন্ধ।
- বস্তু ও শাস্যের কবিতা।
- মনীষার উপাসক।
- উদ্ভিদ।
- পরিবর্তন।
- বুররাক: মধ্যেরাতের অতিথি।
- আমরা বাক্যোর কোনো মাতৃভাষা নেই।
- রিদয়ের রিদপিণ্ড।
- স্বরযন্ত্র।
- ভুলবশত শব্দ।
- দীর্ঘ পরিকল্পনা আমার।
- তোমার অভিপ্রায়গুলো।
- মনীষাযুগে বৃক্ষই সম্রাট।
- পরবাসী
- স্পর্শবাক কবিতা।
- মানবকুসুম।
- গাঁয়ে তোমার বাড়ি।
- সংবাদ মূলত কাব্য।
- ভাসমান ভাষার জন্য প্রার্থনা।
- প্রভাতী।
- প্রিয়তমা এস্কিমোর জন্য প্রেমের কবিতা।
- মানুষ ও প্রকৃতি।
- অসামান্য সময়।
- নিবেদন।
- প্রেম।
সুভাকুসুম দুইফর্মা
- সুভাকুসুম দুই ফর্মা।
- পড়শীর একচালা।
- ইচ্ছার মতো স্বাধীন।
- খোলা দ্বার গৃহস্বামী।
- আমি কিন্তু ফিরি নাই।
- আমাদের গ্রামখানি।
- স্নেহে যৌনাকাঙ্খা হয়।
- পিতৃস্নেহ।
- প্রেম ও প্রজ্ঞার উপসনা।
- আমরা যমজ বোন।
- ফয়সলা।
- অনন্তের শাশ্বতের তর্ক।
- দৃষ্টিগ্রাহ্য অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ও অপ্রত্যক্ষ মনীষা।
- তোমার স্পন্দন।
- তোমার ঘুড়ির ঋতু।
- যে হাত তোমাকে দিচ্ছি।
- অনিন্দ্যাসুন্দরী তুমি।
- আরো যত চাই।
- ঋতুর মশকরা।
- খেলা।
- আমি চাই সমগ্রতা।
- নির্মাণ করেছি শিল্পে।
- অলস প্রেমিক।
- এভাবে কি দিন যাবে।
- তোমার হৃদয়।
- জল পড়ে পাতা নড়ে।
- আমরা নিজস্ব গৃহ।
- প্রতিশোদ কুয়াশা কুয়াশা।
- ভেঙে ফের গড়ো।
- যথার্থ প্রেমিক।
- বাংলা কবিতার প্রতি।
আকস্মাৎ রপ্তানিমুখী নারীমেশিন
- কেউ কারো স্থান দখল করতে পারে না।
- আমার আকস্মিক হামলা প্রসঙ্গে।
- আমাদের ভালাবাসা মেহেরজান।
- ট্রাফিকপুলিশ।
- নিম্নপদস্থ সকাল সাড়ে সাতটা।
- তিন সেকেন্ড বাক্য।
- মিছিলে শহীদ হে অপরিচিত বালককিশোর।
- কৃষ্ণচূড়ার রণনৈতিক কৌশল।
- অকস্মাৎ রপ্তানিমুখী পোশাক তৈরি কারখানার কিশোরী শ্রমিক।
- তোমাকেও দেখি, আমাকেও দেখি।
- ক্যামেরা সাববাশ।
- বেঈমান ও নুপুংসকদের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারী।
- প্রীতিলতা গাঙ্গুলী বা ইন্দ্রিরা গান্ধীর জন্যে একটি দীর্ঘ শোকগাঁথা।
- হরতাল ১৯৮৪।
খসড়া গদ্য
- কবি/প্রকৃতি/মনীষা।
- অনুশীলন।
- ফেব্রুয়ারির তেইশ তারিখ।
- সংকেত সংগ্রহ।
- পদ্যরচনা সংক্রান্ত প্রবন্ধ।
- দেখা।
- মৃত্যু কি কখনো মৃত্যুবরণ করে।
- আম্মা, উত্তর দিচ্ছ না কেন?
- বৃষ্টি ও বিজ্ঞানের কবিতা।
- পূর্ব-পশ্চিম।
- খসড়া গদ্য।
- পাখি।
- লেফটেনান্ট জেনারেল ট্রাক।
মেঘমেশিনের সঙ্গীত
- বর্ষা।
- বাস্তবোচিত পদ্য।
- স্বাবিরোধী পাখির গান।
- তোমার ঝাণ্ডা বইবে কে?
- মেষমেশিনের সঙ্গীত।
- তোমার ইষ্টিশান।
- চাঁদ/ইলেকট্রিসিটি অথবা কবিতা/গদ্য।
- মেঘদূত স্মৃতি কিম্বা হাওয়া।
- উপবেশনের ভঙ্গি।
- বিষাদ দিবসের গীত।
- প্রেম সঙ্গীত।
- গণিত এবং কানকোর নন্দনত্ত্ব।
- খরগোশের গান।
- দৈনন্দিনতা।
- উশখুশ।
- শ্যাওলার গান।
- জেব্রা ও জিরাফ।
- দৃশ্যমান হও, চালক।
- বিজ্ঞানস্তুতি।
- সন্ধিক্ষণের বৃষ্টি।
- ইহলৌকিক।
- নগর এবং নৈসর্গের সীমা।
- কবি ও কবিতা।
- মেঘ ও মেশিন।
এবাদতনামা
- উৎসর্গপদ্য।
- বলি, ও টগরফুল।
- বৃক্ষতলে চোর কিংবা বাদামভিখারি।
- ‘সকল প্রশংসা তাঁর’।
- নয়া অভ্যুদয়।
- রূহ ও নফসের দ্বন্দ্ব।
- দুনিয়া রেজিষ্ট্রি কর।
- কলিজার ছায়া।
- সিধা কানেকশান।
- কাদা দিয়ে দাগা দেব।
- সহিসালাতে আছে সবার ভ-ামি।
- মজেছি নিজের মোহে।
- বাংলা তোমার নয়।
- সব ধর্ম এক কথা।
- কাঁধে করে ঘুরিফিরি।
- স্বেচ্ছায় সিজদা চাও।
- ঈমান বা রেনে দেকার্তের জ্যামিতি।
- ফুরসত কোথায়?
- আল্লার কালাম।
- একাকী থেকেছি।
- আম্রমুকুল মারহাবা।
- নগদ।
- বেকায়দা সওয়াল।
- শতখণ্ডে বিকায় তৌহিদ।
- বেগম শালিখ।
- হেরা গুহা গহবরে।
- জিম্মাদার বিদ্রোহের লাশে।
- ওয়াদা।
- মানুষের মহব্বত।
- আমিও মিশিব কালস্রোতে।
- শ্রীরাম পরমহংস।
- ঠাকুরের বেটা।
- কচি হাঁটু কচি পায়ে।
- কবিদের বাদশাহ তিনি।
- বেয়াদপি।
- বোরখা।
- বিবি খাদিজা।
- সোনার মদিনা চল।
- নবীর রুমাল।
- ফটোগ্রাফার।
- পদশব্দ।
- আষাঢ়।
- নবীজীর ওয়াস্তে।
- আমার জানিতে সাধ।
- বিসমিল্লাহ।
অগ্রন্থিত এবাদতনামা
- আদরিনী শ্যামা মাকে।
- ত্রিভুবনের প্রিয় মুহাম্মদ।
- সুবেহসাদেকে বৃষ্টি।
- তিন পাগলে হোল মেলা নদে এসে।
- আমি ঘোর পৌত্তলিক।
- আমি।
- শ্রী শ্রী গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর সঙ্গে নামাজ আদায়।
- ঘুম।
- অনন্তের বৈকুণ্ঠধাম।
- নিদানের কালে।
- বিনয়ের দুই বাংলা।
- কাদা, জল, নীলাকাশ।
- এশেকের ভেদ।
- ছেঁউড়িয়া।
- আজান।
- সহস্রার পদ্মচক্র।
- মৃত্যু।
- শ্রীরাধিকা।
- নিত্যানন্দ।
- তিন পাগলে হোল মেলা নদে এসে।
- জালালুদ্দিন রুমি।
- কোরান শরিফ।
- প্রেমধর্ম।
- অনন্ত গল্প।
- গুরু।
- বিপ্লবী গোরা।
অসময়ের নোবই
- এক মধ্যবিত্ত তরুণের জন্য সান্তনা পদ্য।
- রাষ্ট্রদ্রোহী জাহানারা আসছে, হুঁশিয়ার!!!
- আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের জন্য একটি পদ্য।
- শুধু কবির জন্যে নয়, সবার জন্যে সাবধানী পদ্য।
- মধ্যবিত্তের বিরুদ্ধে এক চিরকুট সমালোচনা।
- চীনা কলম সম্পর্কে একটি প্রচারমূলক কবিতা।
- প্রকৃতি ও বিজ্ঞানের মধ্যবর্তী পথ।
- আততায়ী শিল্পের আঘাত।
- আত্মপ্রবঞ্চনা।
- পদ্য হবে দেহ।
- প্রজ্ঞার পদ্য।
- প্রভাতের প্রার্থনা।
- শিবসুন্দর ব্রীজ।
- ধর্মতত্ত্ব।
- উভয়সংকট।
- কোথায় নেবে নাও আমি অপেক্ষা করছি।
- পিছু ছাড়িব না।
- প্রেমগীত।
- একটি প্রাচীন দাঁড়কাকের গল্প।
- আমার মতো বেকুব আর হয় না।
- নিশীথে যাইও ফুলবনে রে ভোমরা।
- মনুষ্য দর্শন।
- প্রেম।
- অর্থমন্ত্রী যখন আদমজী জুট মিল বন্ধ করলেন।
- কী আছে আমার?
- সোজা ও সরলভাবে।
- মানুষের জন্য।
- আফগানিস্তান।
- অসময়ের নোটবই।
দরদী বকুল
- বাড়তি পদ্য।
- উদ্ভিদ বিজ্ঞান।
- বকুল নগর।
- বঙ্গের সেরা মেজাবান।
- সহসা বিকেলে।
- মুর্গিছানা সম্পর্কে একটি বস্তুবাদী রচনা।
- সাঁকো।
- তিনিই একমাত্র স্রষ্টা যদি।
- শৃঙ্গার।
- বিচ্ছেদ গতি।
- ফিরে এসো বাবু খরগোশ।
- মাতৃভূমির প্রতি একটি ভূতাত্ত্বিক স্তুতি।
- সদানন্দ ভোর।
- দেহতত্ত্ব।
- বাঞ্ছা।
- রিরংসা।
- ক্ষুধা।
গুবরে পোকার শ্বশুর
- বেরো তুই শুয়োর, গুবরে পোকার শ্বশুর।
- সাড়ে তেত্রিশ কোটি টিকটিকির ডিম।
- টিপেটুপে দেখলেও দেখতে পারো।
- মুর্গিছানা ফুটেছে।
- ধানপেষাই কলে চাল।
- ডাইনোসর ছারপোকা।
- কুসুমের মোসাহেব।
- বঁড়শি বেঁধা মাছ।
- আলজিভের ফুশলানি।
- শয়তানের লেজ কাটা ।
- টেপরেকর্ডার।
- শহিদের জবানবন্দী।
- তখন যদি চিনতে পারিস দেখবি গলায় ফাঁসি।
- ফোশকা।
- দীনের দুর্দাশা।
- বেকুব কবি।
- ইনশাল্লাহ।
- মনুষ্য প্রজাতি সংরক্ষণ সমিতি।
- সাংবাদিকতা।
- এতিম পদ্য।
- আত্মা ও সম্পত্তি।
- অমৃতভোগ আগের আড়ত।
- উইপোকার কেচ্ছা।
- ইললিগাল অপারেশন।
- দৈত্যের গল্প।
- অন্নপূর্ণা।
- মৃত্যু।
- মানুষের সঙ্গে সাড়ে তিন আনা।
- সময়।
- খরগোশ।
- টিকটিকির অধিবিদ্যা।
- দয়াল নিতাই করেও ফেলে যাবে না।
- ব্রহ্মাজ্ঞান।
- হারামজাদা।
কবিতার বোনো সঙ্গে আবার
- প্রথম তরঙ্গ।
- গর্ভসূত্র।
- সরস্বতীর বিখ- বাংলা।
- ঈশ্বরে বিজ্ঞানী।
- পারলে শেখা।
- ঘুম।
- ফেরা।
- শোলোক।
- দিদি।
- দ্বিতীয় তরঙ্গ।
- জঙ্গনামা।
- প্রতিবেশী।
- আইকন বাইকন।
- তৃতীয় তরঙ্গ।
- ফাইনাল গেইম।
- পুরুষতন্ত্র।
- দিদির সঙ্গে ওড়া।
- সুসংবাদ।
- ভেজা কবিতা।
- শেষ ছত্র।
ক্যামেরাগিরি
- ফরিদার জন্য ক্যামেরাগিরি।
- গণিতজ্ঞ।
- শালিক পাখির দিকে সাড়ে সাত রকমভাবে।
- তাকাইবার পদ্ধতি।
- আমার কবিতা।
- আহারে বৃষ্টি।
- বিছানা।
- কবে হবে সজল বরষা।
- প্রেম।
- আকাশ।
- বৈশাখি পূর্ণিমায় সুসমাচার।
- নয়াকৃষি।
- নারীধর্ম।
- বিদ্রোহী ভাদ্রের জন্য তিনটি কবিতা।
- দাঁতে মনুষ্যমাংস।
- গনগনে পদ্য।
- বাষের ভালোবাসা।
- চলো যাই।
- বৃষ্টি, তোরে আমি ধরুম।
- বিরহই যখন বঙ্গে নামায।
এ সময়ের কবিতা
শিবানি
- শিবানি বন্দনা-১।
- শিবানি বন্দনা-২।
- যখন সংক্রান্তি।
গান
যে তুমি রঙ দেখনি
- আর জন্মে আমি যেন গায়ক হয়ে জন্ম লাভ করি।
- যেমন করে ভোরের চোখে প্রভাত লেগে থাকে।
- যে তুমি রঙ দেখনি, আঁধারের রূপ দেখোনি।
- স্পষ্ট করে বলি যদি হয়তো স্পষ্ট বুঝতে পারো।
- যমুনা দেখোনি তুমি।
- গতকাল ছিল বারুদভর্তি দুপুর।
- যে জীবন স্বপ্নের সে জীবন নয় আমি আজ।
- কুয়াশাই ওপরে তাকাই কিছু নেই, কুশয়াশায়।
- কে তুমি কড়া নেড়ে ফের।
- পুরনো দেয়াল, পোড়া বাড়ি পলেস্তরা খসা কড়িকাঠ।
- অনাবাদে রয় পড়ে রয়।
- বধু কেন তারা।
- প্রকৃতির নান সাজে।
- কপালে ছিল না টিপ।
- বৈতালিয়া বেতালে বাজাইলী মৃদঙ্গ।
- বিকেল যেমন ঘরে ফেরা পাখি।
- আমি তোমাকে কতদিন দেখি নি।
- একজন মুক্তিযোদ্ধা।
- আমার হৃদয়ে যে পাখি থাকেন।
- যদি পার আমাকে সাগরের কাছে নিয়ে যেও।
- এই নষ্ট শহরে নাম না জানা যে কোনো মাস্তান।
- মাঝে মাঝে দেখা দাও মাঝে মাঝে দাও না।
- সন্ধেবেলা যখন কোথাও কেউ নেই: এই জগতের কুল কক্ষনো মরে না।
- জন্ম অন্ধ বলে অন্ধকারে।
- ভয়ে ভয়ে ভয়ে আছি।
অনুবাদ কবিতা
খুন হবার দুই রকম পদ্ধতি
- ভূগোলবিদের পদ্য।
- প্রিয়তমা পদ্যের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা, ১৯৭৪।
- কবিতার নৈতিকতা প্রসঙ্গে।
- নাজিম হিকমতকে লিখা চিঠি।
- অপরাধীদের সম্বন্ধে।
- খুন হবার দুই রকম পদ্ধতি ।
- তুমি আমাকে আগাপাছতলা পিটিয়েছো।
- জেনে শুনে চলা।
- মেক্সিকো।
- ল্যাটিন আমেরিকা।
- দ’জন গ্রীক গেরিলা, এক বুড়ো আর এক বেঈমান।
- প্রেম সংক্রান্ত তৃতীয় পদ্য।
- আরো বিকশিত প্রেমের জন্য।
- পুলিশ আর মিলিটারি।
- প্রিয়তমা পদ্যের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা, ১৯৭৪।
- পুরানো কমিউনিষ্ট আর গেরিলাদের মধ্যো পার্থক্য।
- সম্ভবত।
- সংহতি।
- চিলি ১৯৭৪ আর এল সালভেদর ১৯৩২: একটি তুলনামূলক পরিসংখ্যান।
- আমার প্রতিবেশী।
- কঠিন সময়।
পরিশিষ্ট।