বাণিজ্য ও বাংলাদেশের জনগণ
বাণিজ্য ও বাংলাদেশের জনগণ, ফরহাদ মজহার; প্রথম সংস্করণ: ১০ সেপ্টেম্বর ২০০৪। চিন্তা প্রকাশনা ঢাকা ১২০৭। পৃষ্ঠা ১০৪; মূল্য: ৭৫/=
মেক্সিকোর কানকুন শহরের নাম এখন বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার নামের সাথে একাকার হয়ে গেছে। এখানে বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার ২০০৩ সালে পঞ্চম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়, এবং শেষ পর্যন্ত কোন প্রকার সমঝোতা ছাড়াই আলোচনা প- হয়ে যায়। বিশেষ করে কৃষিচুক্তির প্রশ্নে তৃতীয় বিশ্বের পক্ষ থেকে তীব্র প্রতিরোধের মুখে ধনী দেশগুলো পিছু হটে যায়। কানকুন সম্মেলনের পাশাপাশি সারা বিশ্বে সেই সময় আন্দোলন চলছিল, বাংলাদেশেও প্রগতিশীল সংগঠন ও ব্যাক্তি সক্রিয়ভাবে বিরোধিতা করেছে। কানকুন আরও একটি কারণে খুব মনে রাখার বিষয় হয়েছে। সেটা হচ্ছে কোরিয়ার কৃষক লী কিয়াং হাইয়ের আত্মহননের মাধ্যমে প্রতিবাদ।
সূচি
- ভূমিকা
- কানকুন ও চষী লী কিয়াং হাই-এর আত্মাহুতি।
- দক্ষিণ কোরিয়ার কৃষক লী কিয়াং-এর মৃত্যু ও কৃষিকে বিশ্ব বাণিজ্যের বাইরে রাখার প্রশ্ন।
- টিফা ও দ্বিপাক্ষিক চুক্তি।
- মার্কিন বা ইউরোপের গরুর বিজনেস ক্লাসে বিশ্ব ভ্রমণ।
- বাংলাদেশের কৃষিতে ডব্লিউটিও’র প্রভাব শীর্ষক ফরহাদ মজহারের সাক্ষাৎকার।
- বাণিজ্য চুক্তি ও ‘দাস’ সরবরাহ চুক্তির ফারাক।
- ডব্লিউটি: কৃষি স্বাস্থ্য ইত্যাতি এবং জনগণের সার্বভৌমত্বের প্রশ্ন।
- কানকুনে ধনী দেশের গলে চড়।
- কানকুনের রাজনৈতিক বিজয় বনাম সওদাগরী সংকীর্ণতা।
- ঢাকা ঘোষণা ও কানকুন।
- কানকুনের বিপর্যয় ও কতিপয় বিবেচনা।
- কানকুনে অনুষ্ঠিত বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার পঞ্চম সম্মেলনের আগে বাংলাদেশে ব্যাপক বিক্ষোভ ও প্রতিবাদের সচিত্র প্রতিবেদন।