নদিয়া ও ফকির লালন শাহ
লালন নিয়ে নানান সময়ে অনেক লেখা লিখেছি। কিছু পুরানা লেখা পরিমার্জনা করেছি। কিছুটা পরিবর্ধনও করেছি। একসঙ্গে পাবার সুবিধা হতে পারে ভাবে এখানে সে সবের লিংক দিচ্ছি।
লালনের জন্মস্থান ও বংশপরিচয় খোঁজার বাতিকের বিরুদ্ধে দীর্ঘদিন ধরেই আমি লেখালিখি করছি। নদিয়ার ভাবচর্চার পরিমণ্ডলে লালনের বিকাশ -- তাঁকে সেই ইতিহাস ও পরিপ্রেক্ষিতের মধ্যে বোঝা জরুরী। লেখাগুলো সেই দিকে বারবারই জোর দিয়েছে।
ভাবচর্চার দিক থেকে লালনকে কিভাবে 'বর্তমান' করে তোলা যায় -- সেই দিকেই আমার নজর। অর্থাৎ একালে তাঁকে প্রাসঙ্গিক করে তুলতে চাইলে আমাদের অভিমুখ কোনদিকে কিভাবে ঠিক করতে হবে, কোথায় নজর দিলে অধিক ফল পাবার সম্ভাবনা সেই দিকটা নিয়ে ভাবা দরকার আগে। সেই বিষয়ে দুটো লেখা আছে এখানে: 'ফকির লালন শাহকে 'বর্তমান' করে তোলা'। এক এবং দুই। এই অভিমুখ নির্ণয়ের উদ্দেশ্য হচ্ছে আগামি দিনে বাংলাভাষায় ভাবচর্চার ধারাকে সমৃদ্ধ করা। একে আমি আমাদের এখনকার কর্তব্য বলেই গণ্য করি।
নদিয়ার ভাব ও লালন শাহ
লালন ও সাম্প্রদায়িকতা
১. ফকির লালন শাহকে 'বর্তমান' করে তোলা
২. ফকির লালন শাহকে 'বর্তমান' করে তোলা
'বাউল' আরবিকরণ করে 'ফকির' করা যাবে না!
'কই হোল সেই মনের মত মন'
লালনকে 'তান্ত্রিক' বানাবার বিপদ
নিজের সম্পর্কে লেখক
কবিতা লেখার চেষ্টা করি, লেখালিখি করি। কৃষিকাজ ভাল লাগে। দর্শন, কবিতা, কল্পনা ও সংকল্পের সঙ্গে গায়ের ঘাম ও শ্রম কৃষি কাজে প্রকৃতির সঙ্গে অব্যবহিত ভাবে থাকে বলে মানুষ ও প্রকৃতির ভেদ এই মেহনতে লুপ্ত হয় বলে মনে হয়। অভেদ আস্বাদনের স্বাদটা ভুলতে চাই না।